সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৫:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
পাঁচবিবিতে আলোচনার শীর্ষে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রাজিনারা টুনি সীতাকুণ্ডে লোকালয় থেকে ব্রিটিশ আমলের গ্রেনেড উদ্ধার নতুন সিনেমায় সোহেল মন্ডল-আইশা খান শুক্রবার সারাদেশে মুক্তি পাচ্ছে ‘সুস্বাগতম’ দাকোপ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার পাঁচবিবিতে কৃষি মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত খুলনার দাকোপের বাজুয়া চুনকুড়ি দাসপাড়ায় পরকিয়ার জের ধরে গৃহবধুর আত্নহত্যার ঘটনার ভিন্ন মত পোষন করেছে শংকর দাস কচুয়ায় তালা মার্কা ভোট চেয়ে বিরামহীন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন সাংবাদিক রাকিবুল হাসান পাঁচবিবিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রচারে অংশ নেয়ায় বিএনপির ২ নেতাকে অব্যাহতি দেশে ১১০টি প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবা কেন্দ্র রয়েছে: রংপুরে দীপু মনি কালীগঞ্জে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত পূবাইলে গার্মেন্টস শ্রমিককে পিটিয়ে ছিনতাই রায়পুর উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করায় এমপির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন খুলনার দাকোপের লাউডোব ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ উন্মুক্ত বাজেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে অনাবৃষ্টি জনিত লিচুর ফলন হ্রাস, বাগান মালিকের মাথায় হাত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

নবীনগরে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় দূর্ভোগ চরমে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, প্রতিনিধি / ১১৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩, ৩:৪৮ অপরাহ্ণ

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বাসিন্দাদের দূর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে।

সরকার সারাদেশে ১৯৯৭ সালে প্রকল্পের শুরু থেকে এ পর্যন্ত শুধুমাত্র আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যারাক, ফ্ল্যাট, বিভিন্ন প্রকার ঘর ও মুজিববর্ষের একক গৃহে মোট ৫ লক্ষ ৭ হাজার ২৪৪টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করেছে।

এছাড়া এ প্রক্রিয়ায় মুজিববর্ষে প্রথম পর্যায়ে ২১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে ৬৩ হাজার ৯৯৯ টি পরিবারকে জমির মালিকানাসহ ঘর প্রদান করা হয় এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০ জুন ২০২১ তারিখে ৫৩ হাজার ৩৩০টি পরিবারকে অনুরূপভাবে গৃহ প্রদান করে। বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে নির্মাণাধীন রয়েছে আরো ৬৫ হাজারেরও অধিক ঘর। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ১ লক্ষ ৮৩ হাজার ৩টি পরিবারকে জমিসহ সেমিপাকা একক ঘর প্রদান করা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীকে মূলস্রোতে তুলে আনার জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বাসগৃহ নির্মাণ করে জমির চিরস্থায়ী মালিকানা দেওয়া হচ্ছে।কিন্তু উপজেলা বিষ্ণুপুর গুচ্ছগ্রামে ২০২২ সালে নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের চাবি হস্তান্তর শেষে বছর পেরিয়ে গেলেও বৃষ্টি পানি,ময়লা আবর্জনা,পয়ঃনিস্কাশনের নেই কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা। এতে করে অল্প বৃষ্টিতে জমা থাকা পানি, প্রতিদিনের রান্নাবান্নার কাজে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার পানি, পয়ঃনিষ্কাশনের পানি জমে থেকে মশা মাছি সৃষ্টি,দূর্গন্ধ সহ নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে জনস্বার্থের অপূরনীয় ক্ষতি হচ্ছে।এছাড়া সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে উঁচুতে থাকা ১শত ঘরের পানি অধিক বৃষ্টিতে নিঁচুতে থাকা ৯০ টি ঘরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বালু সরে গিয়ে ঘর ধ্বসে পড়ার সমূহ সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। এনিয়ে প্রতিনিয়ত নিজেদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানিয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাহারুক বেগম,মন্নান মিয়া,কুলসুম,সোলেমান সহ অনেকে।
এবিষয়ে নবীনগর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান,সরকারিভাবে এখনও আমরা ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য কোনও বাজেট পায়নি,আমি একাধিক বার উপজেলা পরিষদ কে বিষয়টি অবগত করেছি।ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করে দিলে অচিরেই বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে এসকল ঘরগুলো।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!