বিরামপুরে (১৭ অক্টবোর) সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিরতীহিন ভাবে বিরামপুর উপজেলা পরিষদ হলরুমে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।
বে-সরকারি ভাবে ফলাফলে চেয়ারম্যান পদে প্রাপ্ত ভোট পেয়েছেন আজিজুল ইমাম চৌধুরী চশমা প্রতীকে ২ (দুই) তৈয়ব উদ্দিন চৌধুরী মটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৩৬ (ছত্রিশ), দেলোয়ার হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ৬৮ (আটষট্টি) ভোট পেয়ে বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সাধারন সদস্য পদে ১১নং ওয়ার্ডে গোলজার হোসেন টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩০ (ত্রিশ), মতিউর রহমান তালা প্রতীক নিয়ে ৩৮ (আটত্রিশ) ভোট পেয়েছেন, অপরদিকে মোজাহার আলী মন্ডল হাতি প্রতীক নিয়ে ৩৮ (আটত্রিশ) ভোট পেয়েছেন। দুই সদস্যপ্রার্থী সমসংখ্যক ভোট পাওয়ায় বিধি মোতাবেক লটারীর মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করা হবে। (এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোন লটারি হয়নি)।
সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য পদে ৫ নং ওয়ার্ডে রেবেকা সুলতানা বই প্রতীক নিয়ে ৪৩ (তেতাল্লিশ) ভোট পেয়েছেন, শাবানা খাতুন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ২৬ (ছাব্বিশ) ভোট পেয়েছেন, রাজিয়া সুলতানা হরিন প্রতীক নিয়ে ৩৭ (সাইত্রিশ) ভোট পেয়েছেন।
এউপজেলায় মোট ভোটর সংখ্যা ছিলো ১০৭ জন। তন্মধে প্রাপ্ত ভোটর সংখ্যা ১০৬ ও অনুপস্থিত ভোটার সংখ্যা ০১ জন। যেহেতু পুরুষ সাধারন সদস্য পদে মতিউর রহমান তালা প্রতিক ও মোজাহার আলী মন্ডল হাতি প্রতীক নিয়ে দুইজনে যৌথ ভাবে ৩৮ টি ভোট পেয়েছেন, বিধায় দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে লটারি মাধ্যমে তাদের ফলাফল প্রদান করা হবে বলে সহকারি রিটানিং অফিসার পাপিয়া নাসরিন জানিয়েছেন।
জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্রের সার্বিক তত্তাবধানে ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্টেট পরিমল কুমার সরকার এবং আইন শৃংঙ্খলার দায়িত্বে ছিলেন বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত।