শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
নিপুণ কে, কি এবং কি করেন, তা তার নিজেরই ভেবে দেখা উচিৎ- ডিপজল কুয়েতে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত হয়ে আসছেন সৈয়দ তারেক হোসেন ফরিদপুরে ৮ম শ্রেনী ছাত্র হত্যা’ ৬ বছর পর পলাতক আসামী র‍্যাবের হাতে আটক ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’, হার মানাবে আয়লা ও আমফানকেও কুড়িগ্রামে নির্বাচনে কঠোর অবস্থানে থাকবে পুলিশ, সহিংসতা হলে ছাড় পাবে না কেউ পাঁচবিবিতে পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করন জেলা পরিষদের সদস্যা নুরখাতুন এর নেতৃত্বে বাপি হালদারের সমর্থনে অভিষেক বন্দোপাধ্যায় এর সংগ্রাম পুরে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা রংপুরে হাইপারটেনশন এ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার,রংপুর এর আয়োজনে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালিত আলোচনায় স্বাধীন বাবুর নতুন গান ‘পোড়া চোখ’ চাঁদপুরে ভুয়া ডিবি আটক ফরিদপুর শেখ হাসিনার সাবদেশ প্রত্যাবর্তন দিবন পালন স্বদেশ প্রত্যার্বতন দিবসে শেখ হাসিনাকে যুবলীগের নেতা সবুজ এর শুভেচ্ছা  কুড়িগ্রামে পুরুষ ও কিশোরদের সম্পৃক্তকরণ ও পরিবেশগত তত্ত্বাবধান বিষয়ে কর্মশালা  এসিলেন্ডের হস্তক্ষেপে কচুয়ার মনপুরা উত্তর বিলে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা বন্ধ দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কে সামনে রেখে গনসংযোগ করেছেন প্রার্থী আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

ট্রাম্পের মার্কা হাতি কি বরইয়ের বিচি ভয় পায়?

অধিকার ডেক্স / ৪৩৫ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০২০, ১:৫৫ পূর্বাহ্ণ

হাতি পৃথিবীর স্থলচর প্রাণীকুলের মধ্যে বৃহত্তম। এদের আকার, আকৃতি, বৈশিষ্ট্য, চলাফেরা, খাবার-দাবারের পরিমাণ—সবকিছুই স্বতন্ত্র। কে না জানে, অতিকায় হাতিকেও পোষ মানিয়েছে মানুষ। নিজেদের অনেক কাজেও লাগিয়েছে। আর এখনকার সবচেয়ে আলোচিত বিষয় মার্কিন নির্বাচনেও হাতি এসে পড়ে অবধারিতভাবেই। মার্কিন নির্বাচনে রিপাবলিকান অর্থাৎ ট্রাম্পের মার্কা হাতি। তাই হাতি নিয়েই এই আয়োজন…

দু রকমের হাতি আছে বিশ্বে। আফ্রিকার হাতিকে বলা হয় অক্সোডোন্টা আফ্রিকানা। এশিয়ার হাতির নাম এলিফাস মাক্সিমাস। এদের মধ্যে মিল যেমন আছে, তেমনি অমিলও রয়েছে। আফ্রিকার হাতি তুলনামূলকভাবে ওজনে বেশি, আকারেও বড়। ওগুলোর কান এই মহাদেশীয় হস্তীকুলের চেয়ে দেড়-দু গুণ বড়। পুরুষ-মাদি দুয়ের গজদন্ত থাকে। এশীয় হাতির গজদন্ত হয় শুধু পুরুষগুলোর। এ ছাড়া আরো পার্থক্য রয়েছে। থামের মতো মোটা মোটা পা ফেলে এরা চলে খুবই ধীরগতিতে। কিন্তু ভয় পেলে বুনো হাতিরা ১৯-২০ মাইল বেগে পর্যন্ত পাহাড়-পর্বত ডিঙিয়ে যেতে পারে। অবাক কাণ্ড, জলাশয়ও এদের গতি রুদ্ধ করতে পারে না।

একটি হাতির গড় আয়ু সোয়া শ বছর। জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হস্তিশাবক চলাফেরা করতে পারে। শুঁড়ের আওতায় যেসব গাছপালা, তৃণলতা, ফলমূল পাওয়া যায়, সে সবই সাধারণত এদের খাবার। পছন্দ হলো বাঁশ, বেত, নলখাগড়া, দূর্বাঘাস, কলাগাছ ইত্যাদি। শক্ত নারকেল কিংবা বেল থেকে শুরু করে নানা ধরনের ফলফলারিও তাদের প্রিয়। এমনিতে এরা দলবদ্ধ থাকতে ভালোবাসে, আত্মরক্ষাও করে যৌথ প্রচেষ্টায়। তবে খাওয়ার সময় দলের সদস্যরা এদিক-ওদিক ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরে ও মাঝরাতে সামান্য কয়েক ঘণ্টা বাদ দিয়ে বাকি সময়ের পুরোটাই খাওয়া-দাওয়া করতে পারে এরা। ভোজনপর্ব সারা হয় চলতে চলতে। হাতি খাবার যোগাড় করার কাজে ব্যবহার করে শুঁড়, গজদন্ত ও পা। শক্ত বাঁশ কিংবা গাছের বাকল তোলার জন্য গজদন্তের অগ্রভাগ দিয়ে প্রথমে বাঁশ বা বাকল ফাটিয়ে নেয়। তারপর শুঁড় দিয়ে টেনে ছিঁড়ে ফেলে। খাবার সময় ওদের মাঢ়ির দাঁতগুলো ধানমাড়াই কলের মতো কাজ করে। একটি বড় হাতি দিনে আট মণের মতো শস্য, তৃণলতা, পাতা বা ফলমূল খেতে পারে। পানি লাগে ২৫ থেকে ৫০ মণ।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!