শনিবার সকালে পৌনে ৯ টার দিকে আগুনের সুত্রপাত হয়। ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিটের সকাল দশটার দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে আনুমানিক ২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
জানা যায়, হকার্স মার্কেটের মেশিনারিজ গলির পাশে মোহসিন টেইলার্স থেকে সকাল পৌনে ৯টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। এসময় আগুন পাশের কয়েকটি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে লাকী মেশিনারিজ, আনোয়ার মেশিনারিজ, বুলবুল শো’ ও মোহসিন টেইলার্স দোকানের মালামাল সম্পূর্ন পুড়ে যায়।
লাকী মেশিনারিজের মালিক তসাদ্দেক আহমেদ সাদেক জানান, আগুনে তার দোকানের প্রায় কোটি টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, এর আগেও কয়েকবার এই মার্কেটে আগুন লেগেছে। তবে এবার তার দোকানের মালামাল সর্ম্পূন পুড়ে গেছে।
বুলবুল শো এর মালিক খাইরুল ইসলাম জানান, পাশের দোকনের আগুন থেকে আমার জুতার দোকান এবং উপড়ে গোডাউনে থাকা সকল জুতা পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এর আগেও আগুনে আমার দোকান পুড়েছিল, এবার আগুনে আমি একবারে পথে বসে গেলাম। আমার জীবন চালানো কঠিন হয়ে যাবে।
প্রত্যক্ষদর্শী মার্কেটের পাহারাদার হেলাল উদ্দিন জানান, পৌনে ৯টার দিকে মার্কেটের মোহসিন টেইলার্স থেকে প্রথমে ধোঁয়া উঠতে থাকে। হাতের কাছে থাকা পানি দিয়ে নেভানোর চেষ্টা করের ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। তারা এসে এক ঘন্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
মাকের্টের ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে মার্কেটে কোন ব্যবস্থা না থাকায় বারবার আগুন লেগে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এবারের আগুনে চারটি দোকানে প্রায় ২ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের উদ্যোগ দেখতে চাই। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সরকার এগিয়ে আসবে এটাই প্রত্যাশা করি।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ফারুক হোসেন বলেন, আগুনের খবর শুনে আশপাশের এলাকার কয়েকশ মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় করে। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রেখে ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করে। এতে দ্রুততার সঙ্গে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক মো. মতিয়ার রহমান বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে আমাদের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু আগুনের ব্যাপকতা ছিল অনেক বেশি। সেজন্য আশপাশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং ত্রিশাল ও মুক্তাগাছা ইউনিটকে খবর দেই। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে সঠিক করেএখনই কিছু বলা যাবে না।ময়মনসিংহ সিটির হকার্স মার্কেটে ৪টি দোকানে আগুন। নিজস্ব প্রতিবেদক।
শনিবার সকাক পৌনে ৯ টার দিকে আগুনের সুত্রপাত হয়। ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিটের সকাল দশটার দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে আনুমানিক ২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
জানা যায়, হকার্স মার্কেটের মেশিনারিজ গলির পাশে মোহসিন টেইলার্স থেকে সকাল পৌনে ৯টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। এসময় আগুন পাশের কয়েকটি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে লাকী মেশিনারিজ, আনোয়ার মেশিনারিজ, বুলবুল শো’ ও মোহসিন টেইলার্স দোকানের মালামাল সম্পূর্ন পুড়ে যায়।
লাকী মেশিনারিজের মালিক তসাদ্দেক আহমেদ সাদেক জানান, আগুনে তার দোকানের প্রায় কোটি টাকার মালামাল পুড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, এর আগেও কয়েকবার এই মার্কেটে আগুন লেগেছে। তবে এবার তার দোকানের মালামাল সর্ম্পূন পুড়ে গেছে।
বুলবুল শো এর মালিক খাইরুল ইসলাম জানান, পাশের দোকনের আগুন থেকে আমার জুতার দোকান এবং উপড়ে গোডাউনে থাকা সকল জুতা পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এর আগেও আগুনে আমার দোকান পুড়েছিল, এবার আগুনে আমি একবারে পথে বসে গেলাম। আমার জীবন চালানো কঠিন হয়ে যাবে।
প্রত্যক্ষদর্শী মার্কেটের পাহারাদার হেলাল উদ্দিন জানান, পৌনে ৯টার দিকে মার্কেটের মোহসিন টেইলার্স থেকে প্রথমে ধোঁয়া উঠতে থাকে। হাতের কাছে থাকা পানি দিয়ে নেভানোর চেষ্টা করের ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। তারা এসে এক ঘন্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
মাকের্টের ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে মার্কেটে কোন ব্যবস্থা না থাকায় বারবার আগুন লেগে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এবারের আগুনে চারটি দোকানে প্রায় ২ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের উদ্যোগ দেখতে চাই। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় সরকার এগিয়ে আসবে এটাই প্রত্যাশা করি।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ফারুক হোসেন বলেন, আগুনের খবর শুনে আশপাশের এলাকার কয়েকশ মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় করে। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রেখে ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করে। এতে দ্রুততার সঙ্গে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক মো. মতিয়ার রহমান বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে আমাদের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু আগুনের ব্যাপকতা ছিল অনেক বেশি। সেজন্য আশপাশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং ত্রিশাল ও মুক্তাগাছা ইউনিটকে খবর দেই। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে সঠিক করেএখনই কিছু বলা যাবে না।