জাহাঙ্গীর আলম বাবুঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাবুর দায়ের করা প্রতারণার মিথ্যা মামলা থেকে পূর্ব মির্জাপুর গ্রামের মোঃ পিয়ার আলীর ছেলে মেসার্স নাইম এন্টারপ্রাইজ ও নাইম ট্রেড লিমিটেড’র মালিক দুরুল হোদা।
আজ বেলা সাড়ে ১১টায় দুরুল হোদা মুঠোফোনে জানান নাচোল থানায় দায়ের করা মিথ্যা মামলার চার্জশিট পেয়েছি এবং বেকসুর খালাস পেয়েছি দুরুল হুদা আরো বলেন সত্যের সাথে থাকলে সত্যের মজাটা আলাদা একটু কষ্ট হয় কিন্তু আল্লাহ পাক নিজেই তার ফল প্রদান করেন।
গত ১২/১১/২০২২ইং তারিখে (২৬,০০০০০)ছাব্বিশ লক্ষ্য টাকা ধার হিসেবে নেয় প্রতারক রেজাউল করিম বাবু। প্রতারক রেজাউল করিম বাবুর নিকট তার পাওনা টাকা চাইলে তিনি।
দুরুল হুদাকে উল্টো মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন এর ফলে দুরুল হুদা অনেক ঘাত প্রতিঘাত সয়ে মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি নিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন এবং আল্লাহ পাকের দরবারে অশেষ শুকরিয়া জ্ঞাপন করেছেন।
। দুরুল হোদা তার বক্তেব্যে আরও জানান, প্রতারক রেজাউল করিম বাবু তার প্রতারনা আড়াল করার লক্ষে গত ১ মে/২০২২ইং তারিখ তার নামে একটি মনগড়া সংবাদ সম্মেলন করে। তিনি সংবাদ সম্মেলনে আরও অভিযোগ করেছিলেন তিনি ছাড়া আরও ২০জন ব্যক্তির নিকট থেকে চাকুরী দেয়ার নাম করে ও বিভিন্ন কাজের অজুহাতে এবং ঠিকাদারি কাজ পাইয়ে দেয়ার নামকরে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে রেজাউল করিম বাবু।
। ফলে ভুক্তভুগীদের মধ্যে অনেকেই আদালতে মামলা করেছেন এবং বাকিরা মামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। রেজাউল করিম বাবু প্রথম জীবনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় একটি দোকানের কর্মচারি ছিলেন, এর পরে দেনার দায়ে হঠাৎ করে নাচোল ছেড়ে ঢাকায় আত্মগোপন করে।
ঢাকায় গিয়ে একটি বেসরকারী সিকিউরিটি সার্ভিস কোম্পানীতে চাকুরী গ্রহণ করে। এরপরে সে নিজেই সিকিউরিটি ফার্ম খুলে ব্যবসার নামে প্রতারনা শুরু করে।
উল্লেখ্য, তার বিরুদ্ধে প্রতারনা, চুরী, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি মামলাসহ তার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। বর্তমানে প্রশাসনের বড় কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে প্রতারনার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে।
পাওনাদারেরা তার নিকট টাকা ফেরত চাইলে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করএ রেজাউল করিম বাবু।