শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
সাভারের সড়কে অবৈধ স্ট্যান্ড বসিয়ে চাঁদাবাজি  দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কে বিজয়ী করতে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার- ৭ জন জুয়াড়ী সুনামগঞ্জের ছাতকে “নাফিসা ডেইরি ফার্ম” নিয়ে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন সীতাকুণ্ডে পাঁচটি চোরাই গরু উদ্ধার সহ আটক তিন সীতাকুণ্ডে প্রাণীসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ সম্পন্ন বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্টিত লক্ষ্মীপুরে গৃহবধূ হত্যার সন্তানদের মানববন্ধন গ্রেফতার ৭ নৌকায় চড়ে জরুরি কাজ সারছেন শারজাহবাসী দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কে সামনে রেখে গনসংযোগ করেছেন প্রার্থী আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ কুয়েতে লালা সবুজের পতাকা উড়বে এবার নিজস্ব ভূমিতে সীতাকুণ্ডে বিএসটিআই এর অনুমোদনবিহীন খাবার পানি সরবরাহ করায় আরএম ড্রিংকিং ওয়াটার প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড দাকোপে প্রাণী সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী পাঁচবিবিতে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর শুভ উদ্বোধন পাঁচবিবিতে কুটাহারা গ্রামে জোরপূর্বক রাস্তা বন্ধ করায় অবরুদ্ধ ৮টি পরিবার
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

২৫০০ বছরের পুরনো রক্ষাকালী আজও রয়েছে আফগানিস্তানের বামিয়ান গ্রামে- দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ৪৯৮ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৫:৪৪ পূর্বাহ্ণ

এই মন্দির ও মায়ের মূর্তির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য তাঁর শাসন কালে।

সম্ভবত এই মন্দির তিনি প্রতিষ্টা করেন 346 খিরষ্টপূর্বে। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এর সাম্রাজ্য তখনকার অখন্ড ভারত যা এখনকার ভারত , পাকিস্তান , আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, কাজকিস্তান, ইত্যাদি দেশে বিস্তৃত ছিল।


২৫০০ বছরের পুরানো রক্ষাকালীর আজও রয়েছে আফগানিস্তানের বামিয়ান গ্রামে কাবুলের কাছে অবস্থিত।

তিনি তাঁর পরিবারের মঙ্গলকামনার জন্য এখনকার আফগানিস্তান এর কবুল এর কাছে এই রক্ষাকালী মন্দিরের প্রতিষ্টা করেন ও দেবীর নিত্য পূজা শুরু করেন।

তৎকালীন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এর শাসিত অঞ্চলের ম্যাপ ওই লাল চিহ্নিত স্থানে তিনি মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেন।

বর্তমানে আফগানিস্তান এর ম্যাপের মধ্যে ওই মন্দিরের
অবস্থান চিহ্নিত করা আছে।

অশান্ত আফগানিস্তান এর এত বোম-বাড়ি, গুলি ,যুদ্ধের মধ্যেও এই পৌরাণিক রক্ষাকালীর মন্দির টি আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। শুধু রক্ষণাবেক্ষণ এর অভাবে মন্দিরটির অবস্থা ভগ্নপ্রায়।

আফগানিস্তান একটি ইসলামিক দেশ মাত্ৰ হাতে গোনা কয়েকটি হিন্দু পরিবার কাবুলের আশেপাশে বাস করেন।
তাদের ও ওই মন্দিরে পুজো দেবার অধিকার নেই।

আফগানিস্তান অতীতে হাজার হাজার হিন্দু মন্দির ও মূর্তি ভেঙে দিয়েছে তার প্রমান ওই দেশে গেলে, এখনো ওই মন্দির ও মূর্তির ভগ্নাবশেষ পাওয়া যায়।

কিন্তু অবাক ব্যাপার হলো আফগানরা সব মন্দির ভেঙে দিলেও তারা আজ পর্যন্ত এই পৌরাণিক রক্ষাকালীর মন্দির ভাঙতে পারেনি। এমনকি এত যুদ্ধের মদ্দ্যেও আজ এই মন্দির মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!