কথায় আছে ত্রবং আমি মনে করি মানুষ সৎ ও অসৎ উভয় ব্যক্তিকেই মনে রাখে-তবে একটা শ্রদ্ধা ও আরেকটা ঘৃনার সাথে | এ সংবাদদাতাকে বাংলাদেশ ঘুরে এসে বলেছেন এনওয়াইপবিডিনিঊজ এডিটর মোঃ নাসির ।তিনি বলেন,বাংলাদেশে আমার যাওয়া ১০ বৎসর পর ।মো. সারোয়ার আলম ১৯৭৮ সালে ২৮ ডিসেম্বর কি’শোরগঞ্জ জে’লার পাকুন্দিয়া পৌর সদরের বড়বাড়িরতে জন্মগ্রহণ করেন।ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম সাথে বেশ কিছু সময় কাটনোর সময় পেয়েছি ।নম্র ও ভদ্র স্বভাবের মানুষ বাংলাদেশের আ’লোচিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম ।বাংলাদেশে সারওয়ার আলম ২৭তম বিসিএসে ক্যাডার সার্ভিসে যোগদান করেন। এর আগে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রা’ণিবিদ্যা বিভাগে পড়াশোনা শেষ করেন।সৎ ও মেধাবী কর্মক’র্তা হিসেবে পরিচিত পাওয়া সারওয়ার আলম র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নে (র্যা’ব) যোগদানের পর থেকে সব সময় আ’লোচিত ছিলেন। কর্ম’দক্ষতা আর নিষ্ঠার পরিচয় দিয়ে গেছেন বারংবার। ব্যক্তিস্বার্থ নয়, বরং তিনি প্রাধান্য দিয়েছেন দেশ ও জনগণের স্বার্থকে। স্বার্থান্বেষী মহল তার কাজে অসন্তুষ্ট থাকলেও জনগণ তাকে অফুরান ভালোবাসা দিয়ে বরণ করে নিয়েছে।আমি আমেরিকায় থাকি ৩৩বৎসর ।ত্রখানে আমাকে কষ্ট করে ডলার আয় করতে হয় । কখনোই চিনতা করিনা অসৎ উপায়ে আয় করা ।কথায় আছে অসৎ লোকের মনের মেরুদণ্ড থাকে না কিনতু সৎ লোকের মনের মেরুদণ্ড থাকে ।আমি সেজন্যেই যেকোনো যায়গায় গিয়ে মুখের উপর কথা বলার সাহস রাখি।বাংলাদেশের৯৫% মানুষ দুর্নীতিপরায়ন ।ত্ররা দিনে চুরি করে আর রাতে নামাজ পরে ।বাংলাদেশে টাকা-পয়সা বানানো সহজ ।শুধু আপনার থাকা দরকার কানেকশন ।ভালো কাজের কোন মূল্যে নাই ।যারা যতো পা চাটতে পারবে , তাদের ততো উননতি হবে ।ত্রবার বলা যাক ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম এর কথা তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে বিশেষ করে ভেজাল খাদ্য, নকল প্রসাধনী ছাড়াও অ’বৈধ হাসপাতাল পরিচালনা, মা’দকবিরোধী অ’ভিযান এবং আ’লোচিত ক্যাসিনো অ’ভিযান অন্যতম। ২০১৯ সালে ফকিরাপুলে ক্যাসিনোতে ও যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের অফিসে অ’ভিযান ছিল সবচেয়ে আ’লোচিত। এসব ক্ষেত্রে সামনের সারিতে থেকে অ’ভিযান পরিচালনা করেছেন তিনি। এ ছাড়া ৮ মা’র্চ দেশে করো’নার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে কোয়ারেন্টিন ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত, নকল মাস্ক-গ্লাভসের বি’রুদ্ধে অ’ভিযান পরিচালনা করেছেন র্যা’বের এই সাবেক চৌকস কর্মক’র্তা।এ ছাড়া ফার্মগেটে পদচারী-সেতু দিয়ে চলাচল না করে সড়ক পারাপারের ঘটনায় নামমাত্র জ’রিমানা করে যাত্রীসাধারণকে সচেতন করেন তিনি। কি’শোর গ্যাং আ’ট’কে অ’ভিযান, কুকুর ও পশুর মেয়াদোত্তীর্ণ ভ্যাকসিন উ’দ্ধার, নামীদামি হাসপাতা’লে অ’ভিযান, হ’জের টিকিট জালিয়াতির বি’রুদ্ধে অ’ভিযান, পুরান ঢাকার কেমিকেল অ’ভিযান ও জ’ড়িতদের জে’ল-জ’রিমানাসহ অসংখ্য আ’লোচিত অ’ভিযানে অংশ নিয়ে দেশজুড়ে একনামে পরিচিত হয়ে ওঠেন অ’প’রাধী চক্রের পিলে কাঁপানো সারওয়ার আলম। সর্বশেষ পুরান ঢাকায় হাজী সেলিমের বাড়িতে অ’ভিযান ও ভ্রাম্যমাণ আ’দালত পরিচালনা করে তিনি আরও আলোচনায় আসেন।আমি মনে করি বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যে বাধা দুর্নীতি ।মোট কথা, দুর্নীতি এখন বাংলাদেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় পরিণত হয়েছে।বাংলাদেশে ব্যবসায় এখন বড় বাধা দুর্নীতি। তার সঙ্গে অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, যথেষ্ট ঋণ না পাওয়া এবং অদক্ষ প্রশাসন নিয়েও রয়েছে দুশ্চিন্তা। এসব সমস্যার সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলার সংকট ও অস্থায়ী নীতি ব্যবসার পরিবেশকে আরও জটিল করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, এ সময় দেশ থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ পাচারও হয়েছে।দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃশ্যমান আচরণ দেখা না গেলে দুর্নীতি প্রশমন করা ক্ষুদ্র নাগরিকদের পক্ষে কষ্টকর হবে। দুর্নীতিকে যদি রাজনীতির হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে দুর্নীতি বন্ধ করা কঠিন হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত থেকে দুর্নীতি নির্মূল করতে হলে এ খাতসংশ্লিষ্ট সবাইকে একত্রিত কণ্ঠস্বর থাকতে হবে ।সারোয়ার আলম বর্তমানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।তাকে promotion দেওয়া হয়নি ,কারন তিনি ভালো কাজ করেছেন বাংলাদেশের জনগণের জন্য ।হায়রে বাংলাদেশ।সারোয়ার আলমকে আমি দেখেছি বন্ধুবৎসল -শ্রদ্ধাশীল ও বিনয়ী ।আমি আশা করবো সরকার তার উপর দৃষ্টি দিবেন ।