বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

২৫০০ বছরের পুরনো রক্ষাকালী আজও রয়েছে আফগানিস্তানের বামিয়ান গ্রামে- দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ৫৩৮ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৫:৪৪ পূর্বাহ্ণ

এই মন্দির ও মায়ের মূর্তির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য তাঁর শাসন কালে।

সম্ভবত এই মন্দির তিনি প্রতিষ্টা করেন 346 খিরষ্টপূর্বে। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এর সাম্রাজ্য তখনকার অখন্ড ভারত যা এখনকার ভারত , পাকিস্তান , আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, কাজকিস্তান, ইত্যাদি দেশে বিস্তৃত ছিল।


২৫০০ বছরের পুরানো রক্ষাকালীর আজও রয়েছে আফগানিস্তানের বামিয়ান গ্রামে কাবুলের কাছে অবস্থিত।

তিনি তাঁর পরিবারের মঙ্গলকামনার জন্য এখনকার আফগানিস্তান এর কবুল এর কাছে এই রক্ষাকালী মন্দিরের প্রতিষ্টা করেন ও দেবীর নিত্য পূজা শুরু করেন।

তৎকালীন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এর শাসিত অঞ্চলের ম্যাপ ওই লাল চিহ্নিত স্থানে তিনি মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেন।

বর্তমানে আফগানিস্তান এর ম্যাপের মধ্যে ওই মন্দিরের
অবস্থান চিহ্নিত করা আছে।

অশান্ত আফগানিস্তান এর এত বোম-বাড়ি, গুলি ,যুদ্ধের মধ্যেও এই পৌরাণিক রক্ষাকালীর মন্দির টি আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। শুধু রক্ষণাবেক্ষণ এর অভাবে মন্দিরটির অবস্থা ভগ্নপ্রায়।

আফগানিস্তান একটি ইসলামিক দেশ মাত্ৰ হাতে গোনা কয়েকটি হিন্দু পরিবার কাবুলের আশেপাশে বাস করেন।
তাদের ও ওই মন্দিরে পুজো দেবার অধিকার নেই।

আফগানিস্তান অতীতে হাজার হাজার হিন্দু মন্দির ও মূর্তি ভেঙে দিয়েছে তার প্রমান ওই দেশে গেলে, এখনো ওই মন্দির ও মূর্তির ভগ্নাবশেষ পাওয়া যায়।

কিন্তু অবাক ব্যাপার হলো আফগানরা সব মন্দির ভেঙে দিলেও তারা আজ পর্যন্ত এই পৌরাণিক রক্ষাকালীর মন্দির ভাঙতে পারেনি। এমনকি এত যুদ্ধের মদ্দ্যেও আজ এই মন্দির মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!