ঢাকাশুক্রবার , ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বাংলাদেশ দূতাবাস আবুধাবীতে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর সাথে মহান ভাষা শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন

প্রতিবেদক
admin
ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৫ ৯:৩২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রতিনিধি

জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর, রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। উপস্থিত বিভিন্ন সংগঠন এবং ব্যক্তিবর্গ এসময় তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে প্রদত্ত প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। আমন্ত্রিত অতিথিগণ তাদের বক্তব্যে দিবসের প্রতিপাদ্য তুলে ধরেন।

তারা বলেন, বাঙালি জাতির জন্য এই দিনটি একদিকে শোক ও বেদনার, অনদিকে মায়ের ভাষা বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত। এ জাতির জন্য সবচেয়ে মহৎ ও দুর্লভ উত্তরাধিকার হচ্ছে নিজের ভাষায় কথা বলার অধিকার যা ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি শহিদরা জাতিকে উপহার দিয়ে গেছেন। আলোচকগণ তাদের আলোচনায় মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃতি আদায়ে ও ভাষা শহিদদের চূড়ান্ত আত্মত্যাগের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং মাতৃভাষার মর্যাদা ও সম্মানকে সমুন্নত রাখতে প্রবাসীদের সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ তাঁর বক্তব্যে ভাষা শহীদ, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও জুলাই-আগস্ট ছাত্র-গণ আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি সকল অবস্থায় ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গড়ার কাজে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান।

দূতাবাস ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দূতাবাসে কর্মরত সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ জনতা ব্যাংক লি., বাংলাদেশ বিমান, বাংলাদেশ স্কুল, বাংলাদেশ এসোসিয়েশসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার স্থানীয় সাংবাদিকগণ এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী উপস্থিত ছিলেন। অনুরুপ দুবাইস্থ বাংলাদেশ কনসুলেটে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর কন্সুলেট জেনারেলের নেতৃত্বে স্থায়ীভাবে নির্মিত শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। উপস্থিত বিভিন্ন সংগঠন এবং ব্যক্তিবর্গ এসময় তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

Don`t copy text!