রংপুরে সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। ঘন কুয়াশার কারণে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। এ ছাড়া শীতের প্রকোপে সাধারণ মানুষ কাবু হয়ে পড়েছে।গত কয়েকদিন থেকে রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সারা দিন সূর্যের মুখ দেখা যাচ্ছে না। সেই সাথে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যাচ্ছে প্রকৃতি। একবার মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঘন কুয়াশা পড়ছে।মঙ্গলবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় এই অঞ্চলে তীব্র শীত ও হিমেল হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের আবহাওয়া আরও কয়েকদিন থাকতে পারে। কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশায় প্রায় সারা দিন সূর্যের আলো দেখা যায়নি।মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলেও কেনাবেচা ছিল একেবারে কম। কুয়াশার কারণে রাস্তায় যানবাহনের চলাচলও ছিল সীমিত। শীতের কারণে দিনমজুর শ্রেণির মানুষ কাজের অভাবে বেকায়দায় ছিলেন। এ ধরনের আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে ঘরে ঘরে রোগবালাই বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।রংপুরের আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা মোস্তাফিজার রহমান,বলেন, সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।