স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষ উদযাপন ও ২৮তম ব্যাচের ১২তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে ক্রেস্ট তুলে দিলেন মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল এম.পি।
রাজধানীর সোনারগাও হোটেলে শনিবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষ উদযাপন ও ২৮তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষ উদযাপন ও ১২তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল এম.পি।
প্রধান অতিথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন,জাতি গঠনে জাতির পিতার অবদানকে স্মরণ করেন এবং সব বীর শহীদের আত্মার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন । তিনি আরও বলেন ২৮তম বিসিএস ব্যাচটি এ সরকাররে প্রথম নিয়োগ প্রদানকারী ব্যাচ। তিনি এ ব্যাচের সাফল্য কামনা করেন। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের বিচারিক ক্ষমতা থাকা দরকার।
উক্ত অনুষ্ঠানটি স্পনসর করেন মাটি কমিউনিকেশন লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ও লতা গ্রুপ অফ কোম্পানির চেয়ারম্যান জনাব আইয়ুব আলী ফাহিম।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষ উদযাপন ও প্রশাসন ক্যাডারের ২৮তম ব্যাচের ১২তম বর্ষপূর্তিতে অনুষ্ঠানে আইউব আলী ফাহিমের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান এম. পি।
এসময় আইয়ুব আলী ফাহিম ২৮তম ব্যাচের সাফল্য কামনা করেন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে এবং সরকারের সব নীতি আদর্শ বাস্তবায়নে এই ব্যাচের কর্মকর্তাদের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রশাসন ক্যাডারের অগ্রজ ও অনুজ ব্যাচের সভাপতি-সম্পাদক ও সদস্যসহ বিভিন্ন ক্যাডারের সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক ও আমন্ত্রিত অতিথিরা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। এরপর ২৮তম ব্যাচের স্যুভেনিরের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান অতিথি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ২৮ তম ব্যাচের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব।
সর্বশেষ শুভেচ্ছা বক্তব্যে ২৮তম ব্যাচের সভাপতি রাজিব দাশ নীতি আদর্শ বাস্তবায়বনে , মুক্তযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে রূপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ বাস্তবায়নে দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করেন এবং আগত অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।
আলোচনা সভা শেষে উপস্থিত সব অতিথি কেক কেটে বর্ষপূর্তি দিবসটিকে উদযাপন করেন। এরপর একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।