মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
পটুয়াখালী রাঙ্গাবালীতে একক সিদ্ধান্তে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ২৮ জন নতুন ডিলার নিয়োগ : চাল বিতরণে অনিয়ম দূর্নীতি ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা জামায়াতের নব নির্বাচিত আমীরের শপথ গ্রহণ ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা অপপ্রচার বন্ধ করা হোক-যুবদল নেতা নাজমুল সময় পেরিয়ে গেলেও কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দেননি  মাদ্রাসা  সুপার হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য ফ্রন্টের সম্পাদক দাকোপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসায় রয়েছেন মানুষ মানুষের জন্য নান্দাইলে প্রতিবন্ধীদের মাঝে দুটি হুইল চেয়ার বিতরণ পূবাইলে ছাত্রদলের লিফলেট বিতরণ দুবাই আল রাশেদিয়াতে বাংলাদেশী একমাত্র রেস্টুরেন্ট এর শুভ উদ্বোধন। নিয়মিত অফিস করেননা কুলিয়ারচর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা পটুয়াখালী দশমিনা খাদ্য গোডাউন’র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রাসেল কে হেনস্তা করার জন্য এক মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রচার করা একটি কুচক্রি মহল পাঁচবিবিতে ঐতিহাসিক ঘোড়া-নাচের মেলা।। কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন বিএনপি নেতা আলমগীর সিদ্দিকী মিথ্যা অভিযোগ ও প্রহসনের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন যুবদল নেতা টিপু পল্টন ট্রাজেডি স্মরণে দাকোপে জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত দাকোপে ফারুক বাহিনীর বিরুদ্ধে ইউপি সদস্যের সংবাদ সম্মেলন
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

রংপুরে লাগামহীন নিত্য পণ্যের দাম দিশেহারা শ্রমজীবী মানুষ

রিয়াজুল হক সাগর,রংপুর / ৭০ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ৬:২৫ অপরাহ্ণ

রিয়াজুল হক সাগর,রংপুর:

নিত্য পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্ব গতিতে বেড়েই চলেছে শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষ দিশেহারা । ১‌‌৫ অক্টোবর মঙ্গলবার রংপুর জেলার সিটি বাজার, বুড়ির হাট, গঙ্গাচড়া উপজেলার গঙ্গাচড়া বাজার, মহিপুর বাজার, গজঘন্টা বাজার সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় পূর্বের থেকে অনেক চড়া দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করতে হচ্ছে ক্রেতাদের ও
এ সময় খুচরা মূল্যে আলু পতি কেজি ৭০ টাকা , বেগুন প্রতি কেজি ৯০ টাকা ,পেঁপে পতি কেজি ৬০ টাকা , শসা প্রতি কেজি ৮০টাকা , জিংগা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, দোন্দল প্রতি কেজি ৫০ টাকা , ভেন্ডি প্রতি কেজি ৫০ টাকা , মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৭০ টাকা , লাউ ছোট প্রতি পিস ৩০ টাকা, লাউ বড় প্রতি পিস ৫০ টাকা, কাঁচকলা প্রতিপিস ১০ টাকা মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ।অন্যদিকে শুকনা বাজার ঘুরে দেখা যায় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১১০ টাকা , রসুন প্রতি কেজি ২৪০ টাকা , গুড়ো হলুদ প্রতি কেজি ৩২০ টাকা, গুড়া মরিচ প্রতি কেজি ৪০০ টাকা , মুসুরির ডাউল প্রতি কেজি ১২০ টাকা, বুটের ডাউল প্রতি কেজি ৭৫ টাকা , জিরা প্রতি কেজি ৭০০ টাকা , সয়াবিন তেল প্রতি কেজি ১৭০ টাকা , সরিষার তেল প্রতি কেজি ২৪০ টাকা দরে বিক্রয় হচ্ছে।এ সময় বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়িকদের সাথে কথা বললে ক্ষুদ্র ব্যবসায়িকরা বলেন । এখানে আমাদের কারো কিছু করার নাই আমরা পাইকারি মার্কেট থেকে ক্রয় করে নিয়ে আসি ওখান থেকে যে দর নির্ধারণ করা হয় তার থেকে সীমিত লাভে আমরা এখানে খুচরা মূল্যে বিক্রয় করি ।আমরা পাইকারি বাজারে কম দামে ক্রয় করতে পারলে আমরা ক্রেতাদের কাছে ও কম মূল্যে বিক্রয় করতে পারি । অন্যদিকে চাউল ব্যবসায়ীদের সাথে কথা হলে চাউল ব্যবসায়িকরা বলেন। আগে প্রতি ৫০ কেজি চাউলের বস্তা আমরা বিক্রয় করতাম ১৬৫০ থেকে ১৭০০ টাকায়, এখন আমাদের বাজার মূল্য ২৪৫০ থেকে ২৫০০ টাকায় বিক্রয় করতে হচ্ছে কারণ পাইকারি মার্কেটে ৫০ কেজি বস্তা প্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে আমাদের কিছুই করার নাই আমরা পাইকারি বাজার থেকে যেভাবে ক্রয় করি ঠিক তেমনভাবে সীমিত লাভে খুচরা বাজারে বিক্রয় করি ।এ সময় সিটি বাজারে অনেক ক্রেতার সঙ্গে কথা হয়। তাদের ভিতর একজন দিনমজুর এর সাথে কথা হলে তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন আমার সংসারে আমরা পাঁচজন তিনটা ছেলে পড়াশোনা করে আমরা স্বামী স্ত্রী দুইজন আমার সংসারে উপার্জনের একমাত্র ব্যক্তি আমি প্রতিদিন কাজ পাওয়া যায় না মাসের ভিতর ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ পাওয়া যায়। দৈনিক মজুরি পায় ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা তারপর ও এখন বৃষ্টির সময় মহাজনেরা কাজ খুবই কম করাই কোন সপ্তাহে দুইদিন কোন সপ্তাহে তিন দিন কাজ পাই নিত্য পণ্যের মূল্য যেভাবে বৃদ্ধি হয়েছে যার কারণে খেয়ে না খেয়ে কোনরকম জীবন যাপন করছি।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!