মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
শারজাহে প্রবাসী শিল্পী সংগঠনের বর্ষপূর্তি উৎসব সোনাগাজী উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির ৩৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত খুলনায় স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার পাঁচবিবির পুলিশ কর্মকর্তার মেয়ের অভাবনীয় সফলতা শ্রীনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ,আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারনা শুরু বকশীগঞ্জে বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান এর উদ্বোধন নবীনগরে দাখিল ফলাফলে সুফিয়াবাদ ফাজিল মাদ্রাসা উপজেলায় সেরা জয়পুরহাট র‌্যাব-৫ কর্তৃক পর্ণগ্রাফি সংরক্ষণ সরবরাহ ও বিক্রয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার – ৭ পাঁচবিবিতে ডাকাতির প্রস্তুতি মামলায় গ্রেফতার-১ অভিষেক বন্দোপাধ্যায় এর সমর্থনে ডা:হা: বিধানসভার পর্যবেক্ষক সামীম আহমেদ এর নেতৃত্বে মশার্ট খাজের পোল থেকে সোনামুখী পর্যন্ত বিশাল বাইক মিছিল খুলনার দাকোপের কৈলাশগজ্ঞ ইউনিয়নের ২০২৪-২৫ উন্মুক্ত বাজেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত ছয়তলা ভবন থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু নবীনগরে ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার সীতাকুণ্ডে গাঁজা সহ আটক ৩ জিএমপি পূবাইল থানার শ্রেষ্ঠ এসআই হুমায়ুন কবির
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

বিরামপুরে শহীদ চার জাতীয় নেতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন -দৈনিক বাংলার অধিকার

মাসুদ রানা বিরামপুর / ১০২ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ৩ নভেম্বর, ২০২১, ৫:৩৬ অপরাহ্ণ

৩রা নভেম্বর বুধবার সকাল ১১ঘটিকায় বিরামপুর ঢাকা মোড় চত্বরে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও শহীদ চার জাতীয় নেতার প্রতিকৃতিতে ফুলের তোড়া দিয়ে বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন – বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আক্কাস আলী এ সময় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং সুধিবৃন্দ। পৌর মেয়র বলেন- আজ জেলহত্যা দিবস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যার পর জাতির ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় কলংকজনক অধ্যায়।

১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ডের পর তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও চার জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

এর আগে ১৫ আগস্টের পর এই চার জাতীয় নেতাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।

মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা সেদিন দেশমাতৃকার সেরা সন্তান এই জাতীয় চার নেতাকে শুধু গুলি চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, কাপুরুষের মতো গুলিবিদ্ধ দেহকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে একাত্তরের পরাজয়ের জ্বালা মিটিয়েছিলো।

ইতিহাসের এই নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, স্তম্ভিত হয়েছিলো সমগ্র বিশ্ব। কারাগারে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় বর্বরোচিত এ ধরনের হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

জেলহত্যার পর ২১ বছর পর্যন্ত এ হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। তৎকালীন শাসকগণ নির্লজ্জের মত বিষয়টিকে এড়িয়ে গেছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!