পিণ্ডীভূত রাণুর কবিতা উলঙ্গ আকাশ ঝুলে আছে বুক ফুলিয়ে নির্লজ্জের মতো- তাকিয়ে দেখি তৃণনির্মিত টুপি মাথায় পিণ্ডীভূত চলছে। দেখে মনে হয় গন্তব্যস্থল জানা নেই তাদের- তবে উদ্দেশ্যটা কী? পিণ্ডীভূতের মধ্যে
“শ্রমিকের দান” বিশ্ব মাঝে শ্রমিক যারা খাটা খাটনি করে, তাঁদের হাতেই প্রতিটা দেশ নিপুণ ভাবে গড়ে। তাঁদের শ্রমে কেউ বড়লোক থাকে অট্টালিকায়, কেউবা ঘুমায় সোনার খাটে সুখেতে দিন কাটায়। তাইতো
গনহত্যা ও স্বাধীনতা মোঃআতাউর রহমান সরকার হঠাৎ ২৫শে মার্চ কালো রাতে ঢাকায় পাকহায়না, গনহত্যার জোয়ারে চলছে সেথায় রণোন্মাদনা। তারা কোনক্রমেই আমাদের স্বাধীনতা চায়না, এই বাংলা মরুভূমি হবে এটাই তাদের
আশ্চর্য এই চোখ- মোছাঃ ফাতেমা আক্তার( শ্রাবনি) কি আশ্চর্য চোখ !ইদানীং কারো চোখে চোখ রাখতে পারি না,রাস্তা দিয়ে হাঁটি আর চোখ বন্ধ করে পাশ কাটিয়ে চলে যাই। অসাবধানতায় যদিওবা কখনো
থাকে যদি তব অদ্ভূত দৃষ্টিশক্তি পার যদি অদৃশ্যকে দেখিবার অশ্বারোহনে ঘুরে বেড়াও সহস্র অহর্নিশি বয়স বেড়ে যতক্ষণ কুন্তলে শুভ্রতা না আসে তোমার।। তারপর… তারপর ফিরে এসে বল আমাকে সমস্ত বিষ্ময়
নারী দিবসের বাণী পীযূষ কান্তি বড়ুয়া কেমন হতো নারীই যদি আসতো না এ ধরায় কে ফোটাতো ফুলকলিদের মরু কিংবা চরায়? নারী যদি স্বর্গে বসে দেখতো চেয়ে চেয়ে মা’র মমতা কার
নারীর মহিমা মোঃআতাউর রহমান সরকার হে নারী, তুমিএ ভুবনে মায়ার মোহনজালে; হাজার জনম করেছো মোদের আদর সমান তালে। তুমি হলো এ ধরায় মোদের একমাত্র আশা, মোরা বাঁচি পেয়ে তোমার অফুরন্ত