শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
পাঁচবিবিতে পুকুরে মাছের পোনা অবমুক্ত করন জেলা পরিষদের সদস্যা নুরখাতুন এর নেতৃত্বে বাপি হালদারের সমর্থনে অভিষেক বন্দোপাধ্যায় এর সংগ্রাম পুরে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা রংপুরে হাইপারটেনশন এ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার,রংপুর এর আয়োজনে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালিত আলোচনায় স্বাধীন বাবুর নতুন গান ‘পোড়া চোখ’ চাঁদপুরে ভুয়া ডিবি আটক ফরিদপুর শেখ হাসিনার সাবদেশ প্রত্যাবর্তন দিবন পালন স্বদেশ প্রত্যার্বতন দিবসে শেখ হাসিনাকে যুবলীগের নেতা সবুজ এর শুভেচ্ছা  কুড়িগ্রামে পুরুষ ও কিশোরদের সম্পৃক্তকরণ ও পরিবেশগত তত্ত্বাবধান বিষয়ে কর্মশালা  এসিলেন্ডের হস্তক্ষেপে কচুয়ার মনপুরা উত্তর বিলে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা বন্ধ দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কে সামনে রেখে গনসংযোগ করেছেন প্রার্থী আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ মিরসরাইয়ে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার মিন্টুর লাশ দুবাই থেকে দেশে আনতে পরিবারের আকুতি পাঁচবিবিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী শিখার পক্ষে কাজ না করতে নেতাকর্মীদের জেলা বিএনপির নির্দেশ পাঁচবিবিতে বোরো ধান চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন ঠাকুরগাঁওয়ে বালিয়াডাঙ্গীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম মেলা অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

পটুয়াখালী পশ্চিম হেতালীয়া আবাসন যেন সভাপতির বানিজ্যের আখরা।

পটুয়াখালী  জেলা প্রতিনিধি। / ১৬০ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৩, ৫:৪৯ অপরাহ্ণ

 

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন মাদারবুনিয়া ইউনিয়নে প্রায় ১৫ বছর পূর্বে দুঃস্থ্য ও ভূমিহীনদের জন্য এখানে সরকারের পক্ষ থেকে ২৪০টি আবাসান ঘর তৈরী করা হয়। এবং যথারীতি সেই ঘরগুলো অসহায় ব্যাক্তিকেন্দ্রীক নামের বিপরীতে বরাদ্দ দেয়াও হয়। কিন্তু বাস্বতা ভিন্ন দীর্ঘ ১২ বছরে এখানে সমবায়ের কমিটি না হওয়ায় সাবেক এবং বর্তমান সভাপতি সাহাবউদ্দিন এর একক আধিপত্য চলতে থাকে এখানে । অনুসন্ধানে দেখা যায় উক্ত আবাসানে ২৪০ টি ঘর থাকলেও এদের প্রকৃত অনেক মালিকেরই দেখা মিলেনা
প্রকৃত মালিক কেন নেই এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তিরা জানায়, প্রকৃত মালিকদের উচ্ছেদ করে বর্তমান সভাপতি সাহাবউদ্দিন ঘর প্রতি ১৫-৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে নিজের দল ভারী এবং নিজের আখের গুছিয়ে নিচ্ছেন।

সরেজমিন পরিদর্শন কালে উক্ত আবাসানের কমিটির কাউকেই পাওয়া যায়নি,তবে নাম প্রকাশ না করার স্বর্থে অনেকেই বলছেন এটা নামে মাত্র আবাসন হলেও এখানে সাহাবউদ্দিনের শিদ্দান্তের বাহীরে গেলেই তাকে আবাসনে থাকতে দেয়া হয় না, এ ছারাও গুনতে হয় মোটা অংকের জরিমানা।

পুরো আবাসনে ২৪০ ঘর থাকলেও অনুসন্ধানে দেখা যায় কমপক্ষে ১১৩টি ঘর বিক্রি করে সেই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সাহাবউদ্দিন গংরা। এ বিষয় প্রশাসনের সহয়তা কেন নিচ্ছেন না এমন প্রশ্নের জবাবে অনেকেই বলেন, ওখানে গিয়ে কি হবে ও সব নাকি তার হাতের ঈশারায় চলে এবং তাদেরকে টাকা দিয়ে নাকি ম্যানেজ করেন।স্থানীয়দের মতে সাহাবউদ্দিনসহ তার বাহিনি আবাসান থেকে উচ্ছেদ করা নাহলে ভবিষ্যতে আবাসনে প্রকৃত ভুক্তভোগী কেউই এখানে থাকতে পারবেন না।

এ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন,যেহেতু অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ সকল অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে ইউপি সদস্য বলেন এতগুলো ঘর একদিনেতো বিক্রি হয়নি যখন থেকে এগুলো শুরু হয়েছে তখন তারা কি করেছে, এবং এ প্রতিবেদককে বলেন সময় কিন্তু সব সময় সবার একরকম কাটেনা, বিষয়টি মাথায় রেখে নিউজ কইরেন। এ দিকে এতগুলো ঘর বিক্রির অভিযোগ যার বিরুদ্ধে তিনি পশ্চিম হেতালীয়া আবাসন প্রকল্পের সমবায় সমিতির বর্তমান সভাপতি সাহাবউদ্দিন, অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন আপনার কিছু জানার থাকলে টিএনও সারের সাথে যোগাযোগ করেন কারণ তিনি এ আবাসনের সভাপতি। অভিযোগ উঠেছে সমবায় সমিতির আড়ালে সাহাবউদ্দিন এখানে একছত্র অধিপত্যে বিস্তার করে রাখার কারণে সাধারণ বাসিন্দারা এখানে নিরাপদে বসবাস করতে পারছেন না,উক্ত সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!