প্রবাসী আয় বাড়াতে আড়াই শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়া, বিভিন্ন শর্ত শিথিল,চার্জ ফি মওকুফসহ বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়ার পরও রেমিট্যান্সে গতি ফিরে আসেনি। নেফ্লেক্স গ্রুপ অব কোম্পানির’ ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবু জাফর।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান “নেফ্লেক্স গ্রুপ অব কোম্পানির’ ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাস আল্ খোর ২ নং ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়ায় অবস্থিত কোম্পানীর প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নেফ্লেক্স গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ কে আজাদ।
শিবলী আল সাদিক ও সোনিয়া সামিয়ার যৌথ সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবু জাফর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটর কনসাল জেনারেল জনাব বি এম জামাল হোসেন, কমার্শিয়াল কাউন্সিলর কামরুল হাসান, কনস্যুলেটর প্রথম সচিব শ্রম ফকির মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন, দ্বিতীয় সচিব মোজাফফর হোসেন, বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল দুবাই এর সহ-সভাপতি রাজা মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ, জনতা ব্যাংক দুবাই এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মালেক , বঙ্গবন্ধু পরিষদ দুবাইয়ের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক আনসার, শারজাহ্ বাংলাদেশ সমিতি প্রচার সম্পাদক ইমাম হোসেন পারভেজ, ফিচার কার রেসিংয়ের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ, দিদারুল, ব্যবসায়ী কুরবান আলী।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রিপোর্টার্স ইউনিটি ইউএই’র উপদেষ্টা মোঃ মাহাবুব হাসান হৃদয়, শেখ ফয়সাল সিদ্দিকী ববি, সভাপতি সিরাজুল হক,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম সাইফুল, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুর রহমান সোহেল, দপ্তর সম্পাদক ইয়াছির আরাফাত খোকন, প্রচার সম্পাদক সাগর দেবনাথ, আপ্রায়ন সম্পাদক মোঃ মামুনুর রশিদ, সদস্য মোঃ ওসমান,রেদোয়ান সহ সকল আমন্ত্রিত অতিথিরা।
এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য কোম্পানির সিনিয়র কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে প্রধান অতিথির উপস্থিতিতে নেফলেক্স গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারম্যান গোল্ডেন ভিসাধারী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী একে আজাদকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেয়া হয়। এছাড়াও নেফ্লেক্স গ্রুপ অফ কোম্পানির অন্যতম প্রতিষ্ঠান কার কেয়ার সেন্টারে কর্মরত প্রায় দেড়শত কর্মচারী এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেয়। শেষে মোনাজাত ও নৈশ ভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
