তিনি সেই শুকু সারা চাঁদপুর জেলার আওয়ামীলীগ পরিবারের রাজনীতিতে যারা সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত তাঁরা প্রত্যেকেই এক নামে সংগ্রামী ও কারানির্যাতিত সাবেক ছাত্রনেতাকে খুব ভালোভাবেই চিনেন!
শুকুর আলম দৈনিক বাংলার অধিকার কে নিজের ইতিহাসের গল্প বলেন সেগুলো ইতিহাসের পাতায় রক্ষিত।
১/১১ তে (২০০৭) যখন একসাথে ৩জনের চলাচল সরকারিভাবেই নিষিদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা অমান্যকারীকে গুলি করার নির্দেশ চলাকালীন সময়ে যেদিন শেখ হাসিনাকে যৌথবাহিনী গ্রেফতার করে-
সেদিন আ”লীগের শতকরা ৯৯% বাঘা-বাঘা নেতাই পিঠ বাঁচাতে ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে পড়েন! সেদিন দেখেছি হাজীগঞ্জের রাজপথে অকুতোভয় এক সংগ্রামী সেনার দুঃসাহস!
যে নিজের জীবনের পরোয়া না করে সারা-বাংলাদেশে সর্বপ্রথম এবং চট্রগ্রাম বিভাগের মধ্যে একমাত্র ছাত্রনেতা হিসেবে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে সশস্ত্র-বাহিনীর জরুরি অধ্যাদেশ ভঙ্গ করে- শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতেই বিক্ষোভ মিছিল করে প্রতিবাদ সমাবেশ করার পরপরই নিজেও সেদিন (১৬ ই জুলাই ২০০৭) যৌথবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়ে অমানুষিক শারিরীক নির্যাতন সহ মাসের পর মাস কারাগারের ডিটেনশন সেলে দুঃসহ বন্দী জীবন কাটান!
আমরা এমন নেতাকে-ই চাই আওয়ামীলীগ কিংবা যুবলীগের নেতৃত্বে…যার সাহস হিমালয় সম-উচ্চতার!
এমন নেতাকেই তো নেতৃত্বে চাই- যার এক ডাকে বিনাস্বার্থে এখনও হাজারও মজিব আদর্শের নেতাকর্মীরা রাজপথে নেমে পড়ে নির্দিধায়…