বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে প্রতিটি মুক্তিযোদ্বা যুদ্ধ করেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে কিছু লেখার আগে জেনে বুঝে চিন্তা করে লেখা উচিৎ, একটি পত্রিকার সম্পাদকের পক্ষ থেকে আশা করা যায়না! তাহলে কি তিনি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি?হয়তো তাই হবে, নয়তো যুদ্ধের পরে দেশ ত্যাগ করা তারই কারান হতে পারে,একজন সুনামধন্য ব্যাবসায়িকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার আগে জেনে, বুজে মন্তব্য করা উচিৎ, বাংলাদেশে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রনালয় নামে একটি মন্ত্রনালয় রয়েছে সেখান থেকে ১৫ লক্ষ টাকা জামানত দিয়ে লাইন্সেস করে ব্যাবসা করার অনুমতি নিতে হয় এবং তার পরে বিদেশে শ্রমিক পাঠাতে হয়, বাংলার কণ্ঠের সম্পাদকের হয়তো জানা নেই যে উনি যেই ব্যাবসায়ীকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন সেই ব্যাবসায়ীর ৩০/৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ একটি লাইসেন্স রয়েছে যার মাধ্যমে বিদেশে শ্রমিক পাঠিয়ে থাকেন এতে সাম্বলী হয়েছে হাজার হাজার পরিবার, এবং দেশ অর্জন করছে বৈদেশিক মুদ্রা, বাংলাদেশ হচ্ছে অর্থনৈতিক ভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ,
অভিযোগ রয়েছে ব্যাবসায়ি নেতার কাছে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়ে অপমানিত হয়ে সিঙ্গাপুরে ফিরে আসতে হয়েছিলো বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক সাহেবকে, সিঙ্গাপুরের ব্যাবসায়ি সংগঠন নিয়ে মন্তব্যের প্রতিবাদে জানা যায় গত ২০/০৯/২০১৯ ইং তারিখে সিঙ্গাপুর ব্যাবসায়ি সংগঠনের সাধারণ নির্বাচনে বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক নিজেও উপস্থিত ছিলেন এবং সকল সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে ১৫ জনের নেতৃত্বে নতুন কমিটি নির্বাচন করা হয় ৩০/০৯/২০২০ তারিখে ১৫ জন নেতার ৭৫% ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচন করা হয়, কোনো সিলেকশন এর মাধ্যমে তৈরী করা হয়নি, বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলায় সিঙ্গাপুর ব্যাবসায়ি কমিউনিটির সকলেই খোভ প্রকাশ করেন, এবং অনেকেই বলেন একজন যোগ্য মানুষকে নেতা না বানিয়ে কোনো মদখোরকে নেতা বানোবো! এটা হতে পারেনা, এবং তিনি সিঙ্গাপুরের সকল ব্যাবসায়িদের অপমান করেছেন, এবং চাঁদা না পেয়ে তিনি পাগলের প্রলেপ করছেন বলে মন্তব্য করেন।
সিঙ্গাপুরের বাংলার কণ্ঠ নামে একটি সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা প্রকাশিত হয়ে থাকে, সিঙ্গাপুরের বেশ কিছু ওয়ার্কার ডরমিটরিতে রাখা হয় প্রবাসীদের বিনোদনের জন্য , তবে প্রবাসীদের ব্যবহার করে বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক বেশ ভালো ভাবেই পত্রিকার আড়ালে ব্যাবসা করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে, এবং এই পত্রিকা ব্যাবহার করে সিঙ্গাপুরে সুনামের সাথে অবস্থান করা বেশ কিছু ব্যাবসায়িকে হয়রানী এবং সম্মান হানী করা হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে, ব্যাবসায়ি এবং অন্যান অনেকের কাছেই দাবী করা হয় মোটা অংকের টাকা সেটা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে হয়রানী বা সম্মান হানী করা হয় বলে জানা গিয়েছে, যারা টাকা দিতে পারেন তাদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা হয়না, এবং এমন করে অনেক সম্মানী মানুষকে হয়রানী করা হয় বলে ভুক্তভোগী অনেকেই দৈনিক বাংলার অধিকার কে জানিয়েছেন,বাংলার কণ্ঠের অফিসের যে কোনো অনুষ্ঠানের খাবারে ওয়ার্ডার কর হয় স্থানীয় বাঙালী রেষ্টুরেন্ট থেকে তবে খাবার দেওয়ার পরে টাকা চাইতে গিয়ে করতে হয়েছে ঝামেলা এবং টাকা পরিষদ করেননা বলে একজন রেষ্টুরেন্ট মালিক থেকে জানা যায়, আবার নিজের পত্রিকা এবং অফিস ব্যাবহার করে সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন এনজিও থেকে প্রবাসীদের সহায়তার নাম করে নেওয়া হয় অর্থ, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সমস্যায় পড়া কোনো প্রবাসী বাংলাদেশি অর্থ সহায়তা পেয়েছে কিনা তার সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক নিজের অফিসে সাহিত্য চর্চার নামে বেশ কিছু প্রবাসী বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মহলের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে থাকেন এমনকি মাঝে মাঝে হাইকমিশনের বিরুদ্ধেও তাদের খেঁপিয়ে নিজে ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করে, আগে বাংলার কণ্ঠে সাহিত্য চর্চা করা বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায় সাহিত্য চর্চার আড়ালে সেখানে সম্পাদক সাহেব মদের আড্ডা এবং অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকেন,অনেকের কাছেই সেটা পরিচিত, সাহিত্য চর্চার সাথে সম্পৃক্ত অনেকেই বলেন বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক মদ খাওয়া চাড়া কথাই বলতে পারেননা, সম্পাদকের বিভিন্ন কার্যকালাপে অতিষ্ঠ হয়ে তার নিজের স্ত্রীই তার নামে সিঙ্গাপুরের আদালতে মামলা করতে বাধ্য হয়েছিলো বলে জাননা, তার এখানে সাহিত্য চর্চা করতে আসা এমন কেউ নেই যে তার বাবা মা তুলে গালী শুনেনি, এবং আচরোনগত কারনেই অনেকেই এখন আলাদা ভাবে সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়ে কাজ করছেন, সাম্প্রতিক মুক্তিযুদ্ধের একটি ইতিহাস নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে বাংলার কণ্ঠের ফেইসবুক গ্রুপ থেকে সেটা প্রকাশ করা হয়, যেখানে মুক্তিযুদ্ধে খচ্ছর এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন! তবে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় খচ্ছর নামের একটি পশুর ভূমিকা ছিলো, দূর্ঘম এলাকায় যেখানে যুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী পরিবহনের জন্য এই প্রাণীর ব্যবহার হয়েছিল , বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে অনেক মুক্তিযেদ্ধা রয়েছে যারা সরাসরি যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন সহযোগিতা করার কারনে যোদ্ধার সম্মামনা পেয়েছেন সেখানে সরাসরি যুদ্ধে অংশ গ্রহন করা একজন মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংশয় প্রকাশ করাটা হীণমন্যাতা ছাড়া কিছুইনা, দেশে অনেক মুক্তিযুদ্ধা রয়েছে যারা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেও সাটিফিকেট না নেওয়ার কারনে লিখিত ভাবে যোদ্ধার সম্মামনা পায়নি,এতে তাদের কোনো আপসোস নেই কারন তারা সম্মামনার জন্য বা কোনো কিছু পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেননি, যুদ্ধ করেছেন দেশের প্রয়োজনে,
,বাংলার কন্ঠ সম্পর্কে সিঙ্গাপুরের বেশকিছু সংগঠন থেকে তথ্য নিয়ে জানা যায় টাকা দিলে বাংলার কণ্ঠে সবকিছু সঠিক আর টাকা না দিলে যে কারো সম্মান হানী করতে পারে,
সম্মানিত বেক্তিদের জিম্মি করে টাকা আদায় করা কোনো সাংবাদিকতা বা সংবাদপত্রের সুস্থ কাজ হতে পারেনা,
