শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৮:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ফরিদগঞ্জে ‘ফারিসা’র কমিটি গঠন দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কে সামনে রেখে গনসংযোগ করেছেন প্রার্থী আলহাজ্ব শেখ যুবরাজ ফরিদগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৫, ভাইস চেয়ারম্যান দুই পদে ৭জনের মনোনয়ন দাখিল পাঁচবিবিতে এক বর্গাচাষীর কলা গাছ উপরে ফেলার অভিযোগ আমি সবসময় জনগনের পাশে থাকবো, আমাকে সহযোগিতা করুন …. ওমর ফারুক রুমি ‘চলচ্চিত্র শিল্পে সমস্যা ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত মতলব উত্তর থানার ওসি ও এস আই হানিফকে প্রত্যাহারের নির্দেশ শাহরাস্তিতে সাংবাদিকদের সাথে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময় সাংবাদিকদের সাথে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ ইরানের মতবিনিময় ফরিদপুরে মাটি কাটার অপরাধে বেকু জব্দ সহ আটক ২ প্রজাপতি মার্কা প্রতীক পেয়েছেন সাভার উপজেলা পরিষদ নিবার্চনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নাদিয়া নূর (তনু) বকশীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ চাঁদপুর সদরে ঘোড়া প্রতীক পেলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাড. হুমায়ুন কবির সুমন মণিরামপুরে ধান খেতে পড়ে ছিলো অজ্ঞাত রক্তাক্ত লাশ নওগাঁর শেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে গাঁজাসহ ২জন গ্রেফতার
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

কৃষি খাতে নতুন সম্ভাবনা, সাপাহারে একই জমিতে পেয়ারা ও মালটার সমন্বিত চাষ- দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ৩৫৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২০, ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ

সোহেল চৌধুরী রানা, নওগাঁ প্রতিনিধি: কৃষিখাতে নতুন সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নওগাঁর সাপাহারে একই জমিতে পেয়ারা ও মালটা চাষে উদ্যেগ নিয়েছেন মাইপুর গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে ইসমাইল হোসেন।
একান্ত সাক্ষাতকারে কৃষক ইসমাইল হোসেন প্রতিবেদকদের জানান, একই জমিতে পেয়ারা ও মালটা চাষের জন্য তিনি তার মামা রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের মাধ্যমে অনুপ্রানিত হন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি উপজেলার মাইপুর গ্রামে তার নিজস্ব ৭০ শতাংশ জমির উপর ৪০০টি পেয়ারা গাছ ও ২০০ টি মালটা গাছের সমন্বয়ে তৈরী করেন পেয়ারা ও মালটার বাগান। ৬ মাস আগে রোপিত গাছগুলো বর্তমানে বেশ বড়ো হয়ে ফল ধরার উপযোগী হয়েছে। এরই মাঝে বেশ কিছু গাছে মালটা ও পেয়ারা দেখা গেছে। এর আগে ওই কৃষক প্রায় ২০ বিঘা জমিতে আমবাগান লাগিয়ে বেশ স্বাবলম্বী হয়েছে। পরবর্তী সময়ে কৃষিখাতে নতুনত্ব আনার জন্য স্বল্প জায়গায় বিভিন্ন প্রকারের ফল ও ফসলাদী ফলাবার জন্য নিরলস প্রচেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। পেয়ারা ও মালটা বাগানের পরিচর্যার জন্য তিনি নিয়মিত ভাবে সাপাহার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন দিন বদলের জন্য। এই ধরণের সমন্বিত বাগানে কি ধরণের লাভবান হবেন জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, যে জায়গা জুড়ে তিনি এই চাষ করেছেন সেটা যদি অন্য কোন একক ফলের গাছ চাষ করতেন তাহলে সে মুনাফাটা হতে পারতো একমূখী। কিন্তু এই ধরণের সমন্বিত চাষে দ্বিমুখী মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।
ইসমাইল হোসেনের এই সমন্বিত চাষের বিষয়ে যদি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তাকে উন্নত ফর্মূলা ব্যাবহারে প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যাবস্থা করেন তাহলে সে কৃষিখাতে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারেন বলে সে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!