চলমান জীবনের খেরোখাতায় শব্দের ক্যানভাসে একজন লেখক তুলে আনেন বহমান সময়ের স্থিরচিত্র। বিগত অনেক দিন ধরেই কর্ম জীবনের নানা আঙিনায় বহুমাত্রিক শৈল্পিক চিত্ররূপময় স্মৃতি এবং মনের একান্ত ভাবনাগুলো প্রাবন্ধিক ও আরও পড়ুন...
“পশুর জীবন থেকে মানুষের ভালোবাসাময় সমাজের সংগ্রামই ‘জীবনের রঙ’ উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়।” এ উপন্যাসে সমাজের সমগ্রিক বাস্তবতাই চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। উপন্যাসের পটভূমি গ্রামীণ সমাজ হলেও এটি সমস্ত শোষিত,
ডিজিটাল শহর যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার ভূলাপাতা করেন তিনি।ছেলেবেলা থেকেই সাহিত্য তার হৃদয়ে ছোয়া দিত।পাখি ডাকা ,ছায়া ঘেরা একটি নিবিড় সবুজের এই জনপদে বেড়ে উঠেছেন। গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে তার শিক্ষাজীবন
লেখক জীবন কানাই চক্রবর্তী মানুষ নন্দিত হয় তার কর্মে, নিন্দিতও হয় কর্মে। কর্মই মানুষকে চিরধন্য, চির বরেণ্য করে, করে চিরধিকৃত, চরম কলংকিত। আমার অগ্রজপ্রতিম প্রয়াত আবদুল করিম পাটওয়ারী সাহেব- যাঁকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কবি নজরুল তার প্রত্যয়ী ও বলিষ্ঠ লেখনীর মাধ্যমে এদেশের মানুষকে মুক্তি সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করা ও উদ্দীপ্ত করেছিলেন। তার গান ও কবিতা সব সময় যে কোনো স্বাধীনতা
খোদা খেলিও না খেলা তুমি অামার দেশের মানুষের জীবন লয়ে খোদা অামি ভালবাসি অাামার দেশের ধনী গরীব সকল ধর্মের মানুষকে || খোদা কারো গা হতে যদি রক্ত ঝরে অামার চোখে