প্রথমে কুপ্রস্তাব,পরের জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করতে ব্যর্থ হয় নিশংস ভাবে খুন করে পালিয়ে যায় মোঃ মিজান( ২০)।
অসুস্থ সংখ্যালঘু হিন্দু নাবালিকা নীলা রায়(১৪) কে অস্ত্রের মুখে রিকশা থেকে টেনে-হিঁচড়ে নামিয়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে! উল্লেখ্য, অসুস্থ নীলা রিকশায় করে তার ভাই অলকের সাথে হসপিটালে যাচ্ছিল। পথমধ্যে মোঃ মিজান তাদের গতিরোধ করে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। প্রশাসনের নীরব ভূমিকা আসামি গ্রেপ্তার ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনমনে যথেষ্ট সন্দেহের দানা বেঁধেছে। বর্তমানে মোঃ মিজান পলাতক রয়েছে।
প্রসঙ্গত, মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বালিরটেক গ্রামের শ্রী নারায়ণ রায়ের মেয়ে শ্রীমতি লীলা রায়। সে সাভার পৌর এলাকায় কাজিমুকমাপাড়ায় পরিবারের সঙ্গে বাস করত। সে স্থানীয় অ্যাসেড স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। পরিবার ও পুলিশের ভাষ্যমতে, এক বছর ধরে কু-প্রস্তাবে ব্যর্থ হয়ে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। কাজিমুকমাপাড়ার পাশের এলাকা ব্যাংক কলোনীর আব্দুর রহমানের ছেলে কলেজছাত্র মোঃ মিজান। রোববার (২০-০৯-২০) সন্ধ্যায় মেয়েটি অসুস্থতার কারণে শ্বাসকষ্টে ভুগছিল। তার বড় ভাই অলক তাকে রিক্সায় করে হসপিটালে নিয়ে যাচ্ছিল। বাসা থেকে কিছু দূর যাওয়ার পরে পথমধ্যে মোঃ মিজান তাদের রিক্সা গতিরোধ করে। এবং অস্ত্রের মুখে রিকশা থেকে টেনে-হিঁচড়ে নামিয়ে পাল পাড়া এলাকায় নিয়ে যায়। সাভার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের উল্টো দিকের একটি গলির ভিতরে নিয়ে গলায়, পেটে, মুখে ও ঘাড়ে ছুরিকাঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যা করে। অবিলম্বে এই খুনি কে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি।
মেয়েটি তার জীবন দিয়ে সম্ভ্রম রক্ষা করেগেছে – বলে ধারনা,