রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

পাঁচবিবিতে ফেরি করে খড় বিক্রি

সাখাওয়াত হোসেন,(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি / ১২৭ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪, ১০:৪০ অপরাহ্ণ

 

সাখাওয়াত হোসেন,(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

আমন ধান কাটা মারা মৌসুম শুরু হওয়ার আগে খামারী ও প্রান্তিক কৃষকদের গবাদি পশুর খাদ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ফেরি করে বিক্রি হচ্ছে গবাবি পশুর প্রধান খাদ্য হিসাবে পরিচিত ধানের খড়।
আর এই সময়টাতে কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ী গ্রামের জোতদার কৃষকদের বড় বড় খড়ের পালা ক্রয় করে ভ্যান বোঝাই করে গ্রামে গ্রামে ফেরি করে প্রান্তিক খামারী ও কৃষকদের নিকট বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে ।
বর্তমানে দুরুত্ব ভেদে প্রতি ভ্যান বোঝাই খড় বিক্রি হচ্ছে ১২ শ টাকা থেকে ১৪শ টাকা পর্যন্ত।
ফেরি করে খড় বিক্রি করতে আসা ঘোড়াঘাট উপজেলার ডুগডুগি গ্রামের আতিয়ার রহমান জানান, এবার গ্রামে গ্রামে খড় বিক্রি করার জন্য স্থানীয় এক জোতদারে ৪৫ বিঘা জমির একটি খড়ের পালা ৪৫ হাজার টাকা দিয়ে ক্রয় করেছেন। তিনি আশা করছেন এরকম ভাল বাজার থাকলে খড়ের পালা ভেঙ্গে বিক্রি করলে ১ লাখ থেকে ১লাখ ১০ হাজার টাকা বিক্রি হবে। এতে তার খরচ বাদে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ হওয়ার আশা।
একই গ্রামের খড় বিক্রেতা জালাল হোসেন জানায় ভ্যান চালার পাশাপাশি প্রতিবছর এই সময়টাতে গ্রামে গ্রামে খড় বিক্রি করেন। খামারী ও কৃষকরা খড়ের জন্য ফোনে জানালে তারা তাদের বাড়ীতে গিয়ে খড় পৌছে দেন। এতে তাদের ভালই রোজগার হয় বলে জানান।
উপজেলার আংড়া গ্রামের আমির হোসেন জানায়, গত ইরি-বোরো মৌসুমে প্রায় ১০ একর জমির খড় পালা দিয়ে রাখি। আগে চাহিদা না থাকার কারণে খড়ের পালাগুলো বৃষ্টির পানিতে পঁচে নষ্ট হয়ে যেত। কয়েক বছর থেকে খড়ের প্রচুর চাহিদা। এবার এই ১০ একর খড়ের পালাটি ৩৭ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি।
উপজেলার ধরঞ্জী গ্রামের খামারী আতাউর রহমান বলেন, আমার খামারে দেশি বিদেশি প্রায় ১০/১২টি গরু আছে। তৈরি খাদ্যের পাশাপাশি খড় খাওয়াতে হয়। এই সময়টাতে নিজের জমির খড় শেষ হলেও খামারের গরুর খাওয়ার কোন সমস্যা হয় না। ফোন দিলেই বাড়ী খড় এনে পৌছে দিয়ে যায়।
উপজেলা ভেটোনারী সার্জন মোঃ ফয়সাল রাব্বী বলেন, আমাদের উপজেলায় গো- খাদ্যের কোন সংকট নেই। তবে অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীর সাথে গো-খাদ্যের দামও একটু বেশি।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!