ঢাকাশুক্রবার , ২৬ এপ্রিল ২০২৪
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পাঁচবিবিতে আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে যমজ, ক্লিনিকে জন্ম নিল এক শিশু

প্রতিবেদক
majedur
এপ্রিল ২৬, ২০২৪ ২:৪৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

সরকারি হাসপাতাল ও বেসরকারি একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টে যমজ শিশুর অস্তিত্ব পাওয়া গেলেও জয়পুরহাটের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে জন্ম নিল এক ফুটফুটে কণ্যা শিশু। ভুক্তভোগী নারীর বাড়ী জেলার পাঁচবিবি উপজেলার পশ্চিম কড়িয়া এলাকায়। আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্টে এক ছেলে ও এক মেয়ে উল্লেখ করে প্রতিবেদন দেওয়া হলেও ক্লিনিকে নরমাল ডেলিভারিতে একটি মাত্র কণ্যা শিশু জন্ম নিয়েছে। আর এঘটনায় সুষ্ঠ তদন্ত চেয়ে জয়পুরহাট সিভিল সার্জন ও জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারীর স্বামী আব্দুস সোবাহান।
জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন অফিসে অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, পাঁচবিবি উপজেলার পশ্চিম কড়িয়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের স্ত্রী ফারহানা বেগমের গর্ভের সন্তান পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারী পাঁচবিবি গ্রাজুয়েট ডায়াগনস্টিক এ্যান্ড কনসালটেন্সীতে আসেন। সেখানে আলট্রাসনোগ্রাফির পরে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে রিপোর্ট দেখে ডাঃ মোঃ তাসরীফ হোসাইন সজল বলেন, “ওই নারীর গর্ভে যমজ সন্তান আছে। যাঁর একটি ছেলে ও একটি মেয়ে।
এছাড়া গত ২ এপ্রিল পুনরায় গর্ভের সন্তানের নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পাঁচবিবি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন ভুক্তভোগী ওই নারী। সেখানেও আবারও আলট্রাসনোগ্রাম করে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ নুরে জান্নাত বলেন, “ওই নারীর গর্ভে যমজ সন্তান আছে।” সর্বষেশ ১৮ এপ্রিল জয়পুরহাটের আনোয়ারা ক্লিনিকে সন্তান প্রসবের জন্য নিয়ে গেলে সেখানে নরমাল ডেলিভারিতে এক কণ্যা শিশু জন্ম নিয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্লিনিকে দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্সরা। ভুক্তভোগী পরিবার এঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত চান।
ভুক্তভোগী নারীর স্বামী আব্দুস সোবহান বলেন, “সরকারি হাসপাতাল ও বেসরকারি ভাবে আলট্রাসনোগ্রাফ রিপোর্টে যমজ সন্তানের কথা বলা হলেও ক্লিনিকে একটা বাচ্চা জন্ম কিভাবে জন্ম হয়? আমি এ ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছি।
এবিষয়ে গ্রাজুয়েট ডায়াগনস্টিক এ্যান্ড কনসালটেন্সীর ডাঃ মোঃ তাসরীফ হোসাইন সজলের ব্যক্তিগত মুটোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ ফজলে রাব্বীর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়ায় অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Don`t copy text!