ঢাকাবুধবার , ২৫ অক্টোবর ২০২৩
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আমি নির্বাচিত হতে পারলে ৪২ বছরে যে উন্নয়ন হয়নি ৪২ মাসে করে দেখাব”এমপি দুদু।

প্রতিবেদক
admin
অক্টোবর ২৫, ২০২৩ ৫:২৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

“কথা যা কাজ তাই” বাগজানা ছোট যমুনা নদীর উপর সেতু নির্মানের ইতিকথা- জয়পুরহাট (১) আসনের জনপ্রিয় সাংসদ আলহাজ্ব সামছুল আলম দুদু ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রচারনার সময় এমন কথা বলেছিলেন! প্রথম টার্মে বিভিন্ন মাপযোগের জটিলতায় সেতু নির্মানের ওয়ার্ক ওর্ডার বের করতে না পারলেও চেষ্টার হাল ছারেননি! ২য় টার্মে নির্বাচিত হয়ে বিভিন্ন অফিসে দৌড় ঝাঁপ অব্যাহত রেখে অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রথম শ্রেনীর সেতু নির্মানের আদেশ বের করতে সক্ষম হন! যার উদ্বোধন আসছে ২৮ অক্টোবর! বাগজানা- ধরঞ্জী ইউনিয়ন বাসীর দ্বীখন্ডিত দুটি ইউনিয়নে ভাতৃত্বের বন্ধন ” যমুনা সেতুটি হবে সপ্ন পুরুন। বর্ষা মৌসুমে নদীটির ব্যাস হয় প্রায় অর্ধ কিলোমিটার, পারাপারের মাধ্যম ” নৌকা” অনেক সময় দুর্ঘটনার স্বীকার হন এলাকাবাসী! সেই বৃটিশ আমলের জমিদার জ্ঞানেনদ্র চন্দ্র বসুমল্লীকের স্নরনাপন্ন হয়ে সেতুর আবেদন পুর্ন হয়নি এলাকাবাসীর, পাক প্রিয়ডেও দাবী ছিল, কিন্তুস্বাধীকার আন্দোলনের চেয়ে বড় নয়! ৭১ পরবর্তী জয়পুরহাটের কৃতি সন্তান মন্ত্রী থেকেও সেতুর দাবী এলাকাবাসীর প্রানের স্পন্দন তাঁকে স্পর্স করতে পারেনি! এরশাদ প্রিয়ডেও দাবী ছিল, পুরুন হলনা,৯১ পরবর্তী সেতু নির্মানের অফিসিয়াল কাজ এগিয়ে নিয়ে সফল হয়েছিলেন এলাকার কৃতি সন্তান ইন্জিঃআঃ জলিল, তৎকালীন জনপ্রিয় এমপি মরহুম গোলাম রব্বানী একটি বেইলী ব্রীজ এর বরাদ্দ আনেন,কিন্তু চেঁচড়া ভূইডোবার কিছুমুরুব্বীর কাছে ওয়াদা রক্ষা করতে বাগজানা বেইলী ব্রিজটি আটাপাড়ায় স্থানান্তর করতে হয়! যদিও ওখানেও প্রয়োজন ছিল। পরে আবারও বাগজানায় সেতু নির্মানের চেষ্টা অব্যাহত থাকে কিন্তু ঐ নামে আর হয়না। তিনজন এমপি কথা দিয়ে ও বরাদ্দ আনা সম্ভব হলোনা! আর একজন এলাকার কৃতি সন্তান বন্ধুবর ইঞ্জিঃ জাহেদুল ইসলাম আপেল নাম পরিবর্তন করে পুনঃ বরাদ্দের চেষ্টা চালাতে থাকেন, এমন সময় পাঁচবিবি বাসীর গর্ব, ইতিহাস সৃষ্টি কারী ব্যাক্তি, ক্লিন এমেজের একজন কর্মপাগল জনদরদী এমপি সামছুল আলম দুদু এই এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সেতুটির ওয়ার্ক ওয়ার্ডার কয়েক বার বের করে আনেন, আবার বিভিন্ন জটিলতায় ভেস্তে যায়! শেষ বার দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় একনেক থেকে পাশ করিয়ে এলাকা বাসীর স্পন্দন বুঝে অনেক কাঠ খড় পুরিয়ে বরাদ্দ আনতে সক্ষম হন। তাই দুই ইউনিয়নের মানুষ এমন উন্নয়নের বরপুত্রের জন্য সব সময় দোয়া করে তাঁর দীর্ঘ জীবন কামনা করছে।

Don`t copy text!