আলিফ আরিফা গাজীপুর প্রতিনিধি:
সোমবার ( ৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টায় গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম তাঁর কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে সম্প্রতি বাসন মেট্রো থানার পুলিশকে জড়িয়ে এক বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, আপনারা জানেন গত ১৪ জানুয়ারি জিএমপি বাসন মেট্রো থানায় একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। সকলে জানে সেদিন থানায় আসামির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার জন্য আমরা তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে দেই। তদন্ত কমিটি ঘটনার বিষয় নিয়ে তদন্ত করেন। তদন্তে ২১ জনকে স্বাক্ষী হিসেবে পেয়েছি। স্বাক্ষীগণ সহ আসামির স্ত্রী ভাই জানিয়েছেন, আসামিকে রাস্তায় এক্সিডেন্টে হলে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আসামির স্ত্রী সহ তার আত্মীয়স্বজন মৃত ব্যক্তি যেহেতু রোড এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করেছে তাই ময়না তদন্ত না করে লাশ নিয়ে আসেন।
জিএমপি কমিশনার আরোও বলেন, আমরা সব বিষয় তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতেছি। থানায় কিছু সমস্যা আমাদের পরিলক্ষিত হয়েছে।
যেমন: আসামি ছাড়ার সময় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়নি। আসামিকে রাতে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট হয়েছে, তা আমাদপর আগে জানানো হয়নি। এ ব্যাপারে দুইজন এএসআই-কে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এবং থানার ওসি সহ তিন জনকে আমরা ক্লোজ করেছি। তদন্ত কমিটির কাগজ আমরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন পুলিশ প্রধান, আইজিপি। তিনি বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি যে রিপোর্ট দিয়েছে সেই রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা সব ধরেনর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। গত ১৪ জানুয়ারি আসামির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার কিছু উশৃঙ্খল জনতা পুলিশের গাড়িতে আগুন দেয়াসহ রাস্তা অবরোধ করেন। সেই ঘটনার জন্য দুইটি মামলা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে আমরা সব রকম আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, সব রকম তদন্ত আমরা করবো। যদি কোন সাংবাদিক ভাই তদন্তের সময় আমাদের সাথে থাকতে চায়, আমরা অবশ্যই তাকে সাথে নিয়ে তদন্ত করবো।
আর এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, আসামির আত্মীয়-স্বজন সহ আমরা প্রায় ৮৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের স্বাক্ষ্য অনুযায়ী সবরকম আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৪ জানুয়ারি জিএমপি বাসন মেট্রো থানায় পুলিশ ধরে নেওয়ারপর এক আসামির মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, বাইপাস টাঙ্গাইল মহাসড়কে বিক্ষুব্ধ জনতা রাস্তা অবরোধ করে জিএমপি ট্রাফিক পুলিশের একটি বাইকে আগুন লাগায়।
এই ঘটনা জানাজানি হলে রাতে বাসন মেট্রো থানার দুই এএসআই ও ওসিকে ক্লোজড কর হয়ো।
তদন্ত রিপোর্টও পুলিশের পক্ষে
তাদের হেফাজতে নির্যাতনে নয়
তার মৃতুর কারণ সড়ক দূর্ঘটনা!
সোমবার ( ৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টায় গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম তাঁর কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে সম্প্রতি বাসন মেট্রো থানার পুলিশকে জড়িয়ে এক বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, আপনারা জানেন গত ১৪ জানুয়ারি জিএমপি বাসন মেট্রো থানায় একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। সকলে জানে সেদিন থানায় আসামির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার জন্য আমরা তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে দেই। তদন্ত কমিটি ঘটনার বিষয় নিয়ে তদন্ত করেন। তদন্তে ২১ জনকে স্বাক্ষী হিসেবে পেয়েছি। স্বাক্ষীগণ সহ আসামির স্ত্রী ভাই জানিয়েছেন, আসামিকে রাস্তায় এক্সিডেন্টে হলে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আসামির স্ত্রী সহ তার আত্মীয়স্বজন মৃত ব্যক্তি যেহেতু রোড এক্সিডেন্টে মৃত্যুবরণ করেছে তাই ময়না তদন্ত না করে লাশ নিয়ে আসেন।
জিএমপি কমিশনার আরোও বলেন, আমরা সব বিষয় তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতেছি। থানায় কিছু সমস্যা আমাদের পরিলক্ষিত হয়েছে।
যেমন: আসামি ছাড়ার সময় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়নি। আসামিকে রাতে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট হয়েছে, তা আমাদপর আগে জানানো হয়নি। এ ব্যাপারে দুইজন এএসআই-কে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এবং থানার ওসি সহ তিন জনকে আমরা ক্লোজ করেছি। তদন্ত কমিটির কাগজ আমরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পাঠিয়ে দিয়েছি। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন পুলিশ প্রধান, আইজিপি। তিনি বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি যে রিপোর্ট দিয়েছে সেই রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা সব ধরেনর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। গত ১৪ জানুয়ারি আসামির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার কিছু উশৃঙ্খল জনতা পুলিশের গাড়িতে আগুন দেয়াসহ রাস্তা অবরোধ করেন। সেই ঘটনার জন্য দুইটি মামলা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে আমরা সব রকম আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, সব রকম তদন্ত আমরা করবো। যদি কোন সাংবাদিক ভাই তদন্তের সময় আমাদের সাথে থাকতে চায়, আমরা অবশ্যই তাকে সাথে নিয়ে তদন্ত করবো।
আর এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, আসামির আত্মীয়-স্বজন সহ আমরা প্রায় ৮৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের স্বাক্ষ্য অনুযায়ী সবরকম আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৪ জানুয়ারি জিএমপি বাসন মেট্রো থানায় পুলিশ ধরে নেওয়ারপর এক আসামির মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, বাইপাস টাঙ্গাইল মহাসড়কে বিক্ষুব্ধ জনতা রাস্তা অবরোধ করে জিএমপি ট্রাফিক পুলিশের একটি বাইকে আগুন লাগায়।
এই ঘটনা জানাজানি হলে রাতে বাসন মেট্রো থানার দুই এএসআই ও ওসিকে ক্লোজড কর হয়ো।
প্রেস ব্রিফিংয়ে তদন্ত কমিটির তিন কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও আবু তোরাব শামসুর রহমান,