সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
কচুয়ায় তালা মার্কা ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন সাংবাদিক রাকিবুল হাসান শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার রংপুরে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের তিন সদস্যকে পৃথক পৃথক মেয়াদে কারাদন্ড পড়াশোনা এবং নির্মাণে উচ্চ ডিগ্রী নিতে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যান্থনি পাঁচবিবিতে আলোচনার শীর্ষে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রাজিনারা টুনি সীতাকুণ্ডে লোকালয় থেকে ব্রিটিশ আমলের গ্রেনেড উদ্ধার নতুন সিনেমায় সোহেল মন্ডল-আইশা খান শুক্রবার সারাদেশে মুক্তি পাচ্ছে ‘সুস্বাগতম’ দাকোপ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার পাঁচবিবিতে কৃষি মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত খুলনার দাকোপের বাজুয়া চুনকুড়ি দাসপাড়ায় পরকিয়ার জের ধরে গৃহবধুর আত্নহত্যার ঘটনার ভিন্ন মত পোষন করেছে শংকর দাস কচুয়ায় তালা মার্কা ভোট চেয়ে বিরামহীন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন সাংবাদিক রাকিবুল হাসান পাঁচবিবিতে উপজেলা নির্বাচনে প্রচারে অংশ নেয়ায় বিএনপির ২ নেতাকে অব্যাহতি দেশে ১১০টি প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবা কেন্দ্র রয়েছে: রংপুরে দীপু মনি কালীগঞ্জে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

রেজিস্ট্রি করা জমি রয়েছে বানরের কী অবাক বিষয় -দৈনিক বাংলার অধিকার

বাংলার অধিকার ডেক্সঃ / ১৯২ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২২, ১:৫৫ অপরাহ্ণ

রেজিস্ট্রি করা জমি রয়েছে বানরের। তাও আবার গ্রামবাসী মিলে বানরদের বসবাসের জন্য লিখিত বন্দোবস্ত করে দিয়েছেন এই জমি। তাও আবার প্রায় একশ’ বিঘা জমি। কী অবাক হচ্ছেন!

বিস্ময়কর এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের একটি গ্রামে। সেখানে বানরের নামে আনুষ্ঠানিকভাবে জমি লিখে দিয়েছেন গ্রামবাসী।

মহারাষ্ট্র রাজ্যের ওসমানাবাদ জেলার উপলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। বানরের বসবাসের জন্য গ্রামটির বিশেষ পরিচিতি রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে ওই গ্রামে ও এর পাশের জঙ্গলে বানরেরা দলবেঁধে বসবাস করে। বানরের দল যাতে আরও ভালোভাবে বসবাস করতে পারে, সে জন্য ওই গ্রামের পঞ্চায়েত ৩২ একর জমি দান করেছে। রীতিমতো রেজিস্ট্রি করে দিয়েছে সেই জমি।

গ্রামটির পঞ্চায়েতপ্রধান বাপ্পা পাডওয়াল বলেন, গ্রামবাসীর সঙ্গে বানরগুলোর বেশ মধুর সম্পর্ক। রীতি অনুযায়ী বানরগুলোর বসবাসের জন্য জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়েছে। তবে এ রীতি কবে কে চালু করেছিল, তা জানা যায়নি।

সম্প্রতি গ্রামটিতে বানরের সংখ্যা কমে এসেছে। তবে এখনো সেখানে প্রায় ১০০ বানরের বসবাস। যে জমিটি লিখে দেওয়া হয়েছে, সেখানে বন বিভাগের পক্ষ থেকে গাছ লাগানো হয়েছে। রয়েছে একটি পরিত্যক্ত বাড়িও। যদিও বাড়িটির বেশিরভাগ অংশ ধসে পড়েছে। তবে বাপ্পা পাডওয়ালের ভাষ্য— গাছ ও পরিত্যক্ত বাড়িটিতে বানরেরা দলবেঁধে থাকতে পারবে। ছোটাছুটি করতে পারবে।

গ্রামবাসী জানান, বন ছেড়ে বানরেরা অনেক সময় বাড়ির দরজায় এসে হাজির হয়। বিশেষ করে খিদে পেলে লোকালয়ে ওদের ভিড় দেখা যায়। তখন গ্রামের মানুষ বানরগুলোকে খাবার দেন। খালি মুখে ফেরান না কখনোই। এমনকি ওই গ্রামে বিয়ে কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান থাকলে তখন বানরগুলোকে খাবার দেওয়া হয়।

বাপ্পা পাডওয়াল বলেন, ‘বিয়ের আয়োজন কিংবা উৎসবের সময় আমরা আগে বানরগুলোকে খাবার দিই, উপহার দিই। এটিই আমাদের গ্রামের রীতি। এভাবেই আমরা বানরগুলোকে সম্মান জানাই। বছরের পর বছর ধরে এমন রীতি মেনে চলা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় বানরগুলোর নামে গ্রামের ৩২ একর জমি লিখে দেওয়া হয়েছে।’


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!