ফজলুল হক , তিনি শুধু একজন প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা নন তিনি একজন জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা । ভাওয়াল বীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপির সহযোদ্ধা হিসেবে ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছেন সম্মুখের সাড়িতে।গেরিলা বীর মুক্তিযুদ্ধা ফজলুল হক দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে থেকে আওয়ামী লীগেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে কাজ করে গেছেন।এছাড়াও এই গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।বিভিন্ন আন্দোলন লড়াই সংগ্রাম মিছিল-মিটিংয়ে ছিলেন প্রধান ভূমিকায়।

টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও এই দাবি জানান, ফজলুল হক দেশ ও জাতির জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার জন্য নিজের হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছেন।হয়তো অল্প কিছুদিনের মধ্যে আমরা মুক্তিযুদ্ধাদের ভুলে যাবো কারণ তারা দেশকে স্বাধীন করার পর এখন অর্ধশত বছর অতিক্রম করেছে।এই নিবেদিত প্রাণ গুলো দেশ ও জাতির জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন সেই ১৯৭১ সাল থেকেই।বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক সাহেব ছিলেন ভাওয়াল বীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এর রণাঙ্গনের সাথী এবং রাজনৈতিক সহযোদ্ধা। রাজনীতির এই বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার কোনদিন দাগ লাগতে দেননি এই মহান মুক্তিযোদ্ধা।আর অর্থ স্বার্থ কে তিনি দিয়েছেন বিসর্জন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে নীতি নৈতিকতা ও আদর্শ অটুট রেখেছেন।সমগ্র বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা জানি না সৎ নিষ্ঠা এবং আদর্শবান বৃহত্তর টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হকের মতো দ্বিতীয় আর কারো। ফজলুল হক দীর্ঘদিন শিল্প নগরী বৃহতম টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের এর দায়িত্ব পালন করেছেন সৎ ও নিষ্ঠার সাথে।এই মুজিব আদর্শের সৈনিক এবারও সভাপতি পদপ্রার্থী হয়েছেন আমরা তাকে সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই।

বৃহত্তর টঙ্গী থানা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক সাহেব বলেন, ভাওয়াল বীর শহীদ আহসান মাস্টারের আহ্বানে ও তার হাত ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনের পথ চলা।এছাড়াও বিএনপি-জামায়াতের আমলে অনেক হামলা মামলা শিকার হয়েছি। আমি এবারও টঙ্গী পূর্ব থানা লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী হয়েছি যদি সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা আমাকে যোগ্য মনে করেন তাহলে আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করবে।আমি একটি বিষয়ে আশ্বস্ত করতে চাই আওয়ামী লীগের হাতকে শক্তিশালী করতে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাব ইনশাআল্লাহ।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।