রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
কচুয়ার নূরুল আমিন চাঁদপুর জেলার  শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত দাকোপে হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান কল্যান ফ্রন্ট খুলনা জেলা শাখার আয়োজনে শারদীয়া দুর্গ পুজো উদযাপন কমিটির সাথে মতবিনিময় সভা মিরসরাইয়ে ইসলামী পাঠাগারের উদ্বোধন ও কর্মী সম্মেলন নান্দাইলে মামুনুল হকের গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যার ঘটনায় জড়িত আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বকশীগঞ্জের মুনীরা বেগম জামালপুর জেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত বিএনপি হলো ভালো মানুষের দল: খোরশেদ আলম কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত যদি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় বিএনপি ২৫০ আসন নিয়ে সরকার গঠন করবে রুমিন ফারহানা পাঁচবিবিতে ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা মিরসরাইয়ে খৈয়াছড়া ঝরনায় পাথরের আঘাত খেয়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত মিরসরাইয়ে ৭নং কাটাছরা ইউনিয়ন বিএনপির আলোচনা ও মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে মাদক বিক্রি ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা চিকিৎসা সহায়তার মানবিক আবেদন মহানবীকে কটূক্তির প্রতিবাদে পাঁচবিবিতে বিক্ষোভ মিছিল
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

লেবাননে জন্ম সাত বছরের শিশু জয়নাবা এখন বাংলাদেশে-দৈনিক বাংলার অধিকার

বাংলার অধিকার ডেক্সঃ / ৪৫৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১, ২:২৬ অপরাহ্ণ

মা বাংলাদেশি ডলি বেগম, লেবানেনে দীর্ঘদিন গৃহকর্মীর কাজ করতেন। বাবা পাকিস্তানি, জয়নবা জন্মের পরেই নিরুদ্দে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর করোনা আক্রান্ত হয়ে লেবাননেই মারা যান। মায়ের মৃত্যুর সময়ও কাছে ঢাকার বস্তিতে।

জয়নবার মা ডলি বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস মরদেহ ও শিশু জয়নাবাকে উদ্ধার করে।

এরপর বাংলাদেশ দূতাবাস ডলির পরিবারের সন্ধানে সহায়তা চায় ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও ব্র্যাকের কাছে। পরিবার খুঁজে ডলির স্থানীয় দাফন ও জয়নবাকে দেশে আনতে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডে স্বজনদের নিয়ে আবেদনে সহায়তা করে ব্র্যাক।

সেসময় জয়নবাকে সেদেশে থাকা এক বাংলাদেশি নারীর কাছে দেওয়া হয় লালন পালনের জন্য। কিন্তু কিছুদিন পর শিশুটিকে সেই নারী তার কাছে রাখতে অপারগতা জানান পরে জয়নবাকে পাঠানো হয় লেবানন ডির্পোটেশন নামে একটি ক্যাম্পে।

কীভাবে জয়নবা বাংলাদেশে?
এরপর টাভেল পাস দিয়ে চলতি বছরের ১৯ মার্চ এক বাংলাদেশির সঙ্গে জয়নবাকে দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় দূতাবাস।

জয়নবা এখন ঢাকার সায়দাবাদে ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ খালার কাছে আছে। পরিবারটির আয়ের উৎস স্বামী পরিত্যক্তা খালাতো বোন শিল্পীর রোজগারে।

শিল্পী আবার সায়দাবাদ বস্তিতে শিশুদের বাইসাইকেল মেরামত ও ভাড়া দিয়ে দিনে দুই থেকে আড়াইশ টাকা আয় করে সংসার চালান। তার এই অভাবের সংসারে জয়নবার এখন শুধুই যন্ত্রণা।

শিল্পী জানান,‘জয়নবা লেবাননে বড় হয়েছে, শিশুটি জানে না যে তার চাওয়া-পাওয়া আমার পক্ষে মেটানো সম্ভব কি না।

কোনো কিছুর বায়না করলে তো আমি তা দিতে পারিনা । আবার জয়নবার মা নেই বাবাও পাকিস্তানি, আমি এখন তাকে নিয়ে কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না।

আমি চাই সরকার বা সমাজের বিত্তবানরা এতিম জয়নবার পাশে দাঁড়ায় তাহলে সেই হয়তো সুন্দর জীবনের স্বপ্ন দেখবে।’


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!