রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
ষোলঘরে  জাতীয়তাবাদী যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত  শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

লেবাননে জন্ম সাত বছরের শিশু জয়নাবা এখন বাংলাদেশে-দৈনিক বাংলার অধিকার

বাংলার অধিকার ডেক্সঃ / ৪৭৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১, ২:২৬ অপরাহ্ণ

মা বাংলাদেশি ডলি বেগম, লেবানেনে দীর্ঘদিন গৃহকর্মীর কাজ করতেন। বাবা পাকিস্তানি, জয়নবা জন্মের পরেই নিরুদ্দে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর করোনা আক্রান্ত হয়ে লেবাননেই মারা যান। মায়ের মৃত্যুর সময়ও কাছে ঢাকার বস্তিতে।

জয়নবার মা ডলি বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস মরদেহ ও শিশু জয়নাবাকে উদ্ধার করে।

এরপর বাংলাদেশ দূতাবাস ডলির পরিবারের সন্ধানে সহায়তা চায় ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও ব্র্যাকের কাছে। পরিবার খুঁজে ডলির স্থানীয় দাফন ও জয়নবাকে দেশে আনতে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডে স্বজনদের নিয়ে আবেদনে সহায়তা করে ব্র্যাক।

সেসময় জয়নবাকে সেদেশে থাকা এক বাংলাদেশি নারীর কাছে দেওয়া হয় লালন পালনের জন্য। কিন্তু কিছুদিন পর শিশুটিকে সেই নারী তার কাছে রাখতে অপারগতা জানান পরে জয়নবাকে পাঠানো হয় লেবানন ডির্পোটেশন নামে একটি ক্যাম্পে।

কীভাবে জয়নবা বাংলাদেশে?
এরপর টাভেল পাস দিয়ে চলতি বছরের ১৯ মার্চ এক বাংলাদেশির সঙ্গে জয়নবাকে দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় দূতাবাস।

জয়নবা এখন ঢাকার সায়দাবাদে ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ খালার কাছে আছে। পরিবারটির আয়ের উৎস স্বামী পরিত্যক্তা খালাতো বোন শিল্পীর রোজগারে।

শিল্পী আবার সায়দাবাদ বস্তিতে শিশুদের বাইসাইকেল মেরামত ও ভাড়া দিয়ে দিনে দুই থেকে আড়াইশ টাকা আয় করে সংসার চালান। তার এই অভাবের সংসারে জয়নবার এখন শুধুই যন্ত্রণা।

শিল্পী জানান,‘জয়নবা লেবাননে বড় হয়েছে, শিশুটি জানে না যে তার চাওয়া-পাওয়া আমার পক্ষে মেটানো সম্ভব কি না।

কোনো কিছুর বায়না করলে তো আমি তা দিতে পারিনা । আবার জয়নবার মা নেই বাবাও পাকিস্তানি, আমি এখন তাকে নিয়ে কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না।

আমি চাই সরকার বা সমাজের বিত্তবানরা এতিম জয়নবার পাশে দাঁড়ায় তাহলে সেই হয়তো সুন্দর জীবনের স্বপ্ন দেখবে।’


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!