ঢাকাসোমবার , ৫ আগস্ট ২০১৯
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

লক্ষ্মীপুরে অপহরণকৃত শিশু ১২ ঘন্টা পর উদ্ধার-দৈনিক বাংলার অধিকার

প্রতিবেদক
admin
আগস্ট ৫, ২০১৯ ১২:৫২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

মো: আবদুল কাদের,দৈনিক বাংলার অধিকার,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরে অপহরণকৃত শিশু মিনহাজকে ১২ ঘন্টা পর হাত-পা বাঁধা ও মুখে কস্টেপ পেছানো অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (৫ আগষ্ট) দুপুর সাড়ে ৩ টার দিকে লাহারকান্দি ইউনিয়নের লাহারকান্দি গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন পুলিশ।
এর আগে সোমবার দিবাগত গবীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় শিশুটিকে অপহরণ করে মুক্তিপন হিসেবে ৫ লাখ টাকা দাবী করেছে বলে অভিযোগ করেন পরিবারের লোকজন। অপহৃত শিশু মিনহাজ স্থানীয় রাজমেস্ত্রী মো. মামুন হোসেন ছেলে।
পরিবার সুত্রে জানা যায়, স্থানীয় এলাহী বক্সের বাড়ীর নিজ ঘরে প্রতিদিনের মতো শিশু মিনহাজকে নিয়ে বাবা মামুন ও মা কহিনুর ঘরের দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ে। ভোররাতে ঘুম ভাঙ্গলে মা-বাবা দেখেন তাদের শিশুটি পাশে নেই। দো-চালা টিনসেড ঘরের দরজাটিও খোলা।
এসময় কহিনুরের ব্যবহৃত মুঠোফোনও পাওয়া যায়নি। বাড়ির চারপাশে খোঁজ-খবর নিয়ে মিনহাজের সন্ধান পায়নি তারা। পরে সকাল ৫টার দিকে চুরি যাওয়া মুঠোফোনে শিশুর বাবা পাশ্ববর্তী একজনের মুঠোফোন থেকে কল করেন।
এসময় শিশুটিকে ছেড়ে দিতে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করেন অপহরণকারীরা। খবর পেয়ে সকালেই ওই বাড়িতে লক্ষ্মীপুরের পুলিশ সুপার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান পিপিএম সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনোয়ার হোসেন, সদর থানার ওসি আজিজুর রহমান মিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এদিকে অপহরণের ১২ ঘন্টাপর হাত পা বাঁধা ও মুখে কসটিপ পেচানো অচেতন অবস্থায় ওই বাড়ির পাশর্^বর্তী সুপারি বাগানে শিশুটিকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় অপহরণকারীদের গ্রেফতার করে সুষ্ঠু বিচার দাবী করেন শিশুটির পরিবার।
এ ঘটনায় লক্ষ্মীপুর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম আজিজুর রহমান মিয়া জানান, শিশুটিকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। অপরাধীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Don`t copy text!