দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন খুলনা -১আসন
দাকোপ-বটিয়াঘাটা আওয়ামীলীগের মনোনয়ন
প্রত্যাশীদের নিয়ে তৃণমূলে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রায় এক ডজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। কার হাতে এবার যাচ্ছে নৌকা প্রতীক।এই আসনে সংসদ সদস্য পদে সাংগঠনিক কর্মদক্ষ প্রাথীর হাতে
নৌকা প্রতীক দেখতে চান তৃণমূলের ভোটার ও নেতাকর্মিরা। আওয়ামীলীগের প্রার্থীদের মধ্যে সাবেক সংসদ ও খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ননীগোপাল মন্ডল একজন কর্মদক্ষ ও তৃণমূলের জনপ্রিয় প্রার্থী হিসাবে পরিচিত বলে মন্তব্য করেন নেতাকর্মীরা।সাবেক সংসদ সদস্য ননীগোপাল মন্ডল ১৯৬৫ সালে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন ১৯৬৯-১৯৭০ সালে বাগেরহাটের পিসি কলেজে ছাত্রলীগের দলীয় কাজে নিয়মিত মুখ, রাজনীতিতে নাম লেখালেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের আগে রাজপথে বিভিন্ন জনকল্যাণমুখী দাবীতে রাজপথ কাঁপানো ছাত্র নেতা, শ্লোগানে শ্লোগানে উত্তাল, মুখরিত, রাজপথে যে মানুষটিকে দেখা যেত… সেই তরুন যুবক স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭৩ সালে চেয়ারম্যান হয়েছেন, বিনা অপরাধে কারাবন্দি থেকেছেন, মানুষের ভালবাসায় কারাগারে বন্দি অবস্থায় নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন, মোট ৬ বার ৩০ বছর বিপুল ভোটে ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন, ১৯৯০ তৎকালীন জাতীয় পার্টির নেতাকে বিপুল ভোটে পরাজিত করে ১ বার উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার আশীর্বাদে তৎকালীন সময়ে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীকে পরাজিত করে বিপুল ভোটে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, ত্যাগী নেতা, গরীব-মেহনতি মানুষের বন্ধু, এতক্ষণ যার কথা বলছি তিনি হলেন জননেতা দাকোপ বটিয়াঘাটার নয়নের মণি, উন্নয়নের রুপকার, আগামী দিনে যার চিন্তা চেতনায় খুলনা-১ আসনের সর্বস্তরের সাধারণ জনগন, তিনি সাবেক সংসদ সদস্য বর্তমানে জেলা কমিটির আওয়ামীলীগের সদস্য শ্রী ননী গোপাল মন্ডল ।
মাত্র ৫ বছর ক্ষমতায় (খুলনা-১ আসনে ) থেকে দাকোপ, বটিয়াঘাটার যে উন্নয়ন করেছেন যেটি সাধারণ মানুষের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে, অসমাপ্ত কালিনগর ব্রীজ, পানখালি ব্রীজ, কামারখোলা ইউনিয়ন, সুতারখালী ইউনিয়ন, দাকোপ ইউনিয়ন, চালনা পৌরসভা, বটিয়াঘাটাসহ খুলনা-১ সার্বিক উন্নয়নে ননী গোপাল মন্ডলের বিকল্প নাই।
জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা এই মানুষটিকে আবারও এমপি হিসাবে সাধারণ জনগন দেখতে চায়।
স্মার্ট দাকোপ, স্মার্ট বটিয়াঘাটা নির্মাণে রাজনীতিতে সাধারণ মানুষের সেবায় যে মানুষটি ৫০ টি বছর পার করেছেন। ননীগোপাল মন্ডল বলেন,, ‘আমি রাজনৈতিক কর্মকান্ডে দলের প্রতি শতভাগ আনুগত্য থেকে ত্যাগ স্বীকার করে এখন পর্যন্ত দলের হয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আর এ কারণে আমি দল থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি। এবার আশা করছি দল আমাকে নিরাশ করবে না। তারপরও জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দলের হাইকমান্ড যার প্রতি আস্থা রাখবে তার হয়েই কাজ করবো।