বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কুড়িগ্রাম জেলা কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি রাজপথের লড়াকু সৈনিক প্রয়াত মেহেদী হাসান মিলন(৫৮) এঁর জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন।তিনি উপজেলার নাজিরা নিবাসী মরহুম আবদুল জব্বারের প্রথম পুত্র দুই সন্তানের জনক ।গত ৪ঠা জুলাই মঙ্গলবার সকালে সাড়ে সাত ঘটিকায় ঘটিকায় নিজ বাসভবনে জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।প্রয়াত মেহেদী হাসান মিলন কয়েক বছর ধরে মরণব্যাধি ক্যানসারের সাথে লড়ছিলেন।মঙ্গলবার রাত সাড়ে নয় ঘটিকায় কুড়িগ্রাম কালেক্টরেক্ট স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জানাজার পূর্বে মেহেদী হাসান মিলনকে শেষ বিদায় ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে উপস্থিত হয়েছেন তাঁর রাজনৈতিক সহচর কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু,সহযোদ্ধা কুড়িগ্রাম পৌর মেয়র, কাজিউল ইসলাম,জেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ,জেলা আওয়ামী লীগ মোস্তাফিজুর রহমান সাজু,জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন, কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আমিনুল ইসলাম খান, নুরুজামান, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শেখ রাকিবুজ্জামান রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শাকিব।প্রয়াত মেহেদী হাসান মিলনের পরিবারের পক্ষে সকলের উদ্দেশ্য কথা বলেন চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদ লাল,কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী সহ-সভাপতি, রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী একুশে পদকপ্রাপ্ত আব্রাহাম লিংকন,উমর ফারুক।এসময়ে সঙ্গে ছিলেন মিলনের ছোট ভাই ডা: তালাত মাহমুদ মিঠু,তানভীর মাহমুদ মামুন,মাছুম বিল্লাহ ও ওয়াহিদ মাহমুদ মুরাদ। প্রয়াত মেহেদী হাসান মিলন রাজনৈতিক জীবনে ৮০ দশক ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়ন কুড়িগ্রাম জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি এক সময় সিপিবি জেলা কমিটিরও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে মার্শাল রেগুলেশন এ্যাক্টের ১৭ ধারায় দীর্ঘ দিন কারাবাস করেন তিনি।