ফরিদগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলের প্রতিবাদে আ.লীগের পাল্টা মিছিল। ২৯ আগস্ট সোমবার বিকেলে ফরিদগঞ্জ পৌর সভার ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলের প্রতিবাদে তাৎক্ষনিক উপজেলা ও পৌরসভার ১ ও ২ ওয়ার্ড ছাত্রলীগের নেতৃত্বে প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়।মিছিলটি পৌর ১ নং ওয়ার্ড কেরোয়া মজিদিয়া ট্রাস্ট থেকে কেরোয়া হোসনেয়ারা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে একাধিকবার মহড়া দেয়। এ সময় তারা বিএনপি জামাতের অরজগতার বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়ে থাকে।
এই সময় উপস্হিত ছিলেন ফরিদগঞ্জ পৌরসভা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগ নেতা আকবর হোসেন মনির, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহবুব আলম সোহাগ,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাব্বি ইসলাম মিয়াজি,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন পাটোয়ারী, পৌর যুবলীগের সাবেক যুগ্মআহ্বায়ক আরিফ হোসেন বেপারী,পৌরস্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি শিমুল পাটোয়ারী,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেব যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজিব মজুমদার, পৌর ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মুকবুল হাজী, ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব পাটোয়ারী, ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শহীদ হোসেন,পৌর আওয়ামী লীগ নেতা সুলতান আহম্মেদ, আবু তাহের এই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কাউছার হামিদ (রয়) নুরে আলম পাটোয়ারী,শওকত হোসেন সৈকত, সারোয়ার হোসেন রনি,রিমন মেহেদী,ইমাম হাছান সৈকত, মনির হোসেন পাটওয়ারী,নিয়াজ মোরশেদ জায়েন, সুফিয়ান হাজী,সাইফুল ইসলাম নিহার, নুরে আলম পাটোয়ারী, মোহন মিয়াজি, রাসেল বেপার, হারুন হোসন, রিয়াদ বেপারি, পারভেজ হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা নাবিল হোসেন হাজী প্রমুখ। বিক্ষোভ মিছিলে বক্তারা বলেন, ৭৫’এর ১৫ আগষ্ট ঘাতকরা জাতির পিতাকে হত্যা করে ক্ষান্ত হয়নি। ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আ’লীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা করে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে প্রানে মারার চেষ্টা করে। আগষ্ট মাস আসলেই পাকিস্তানের দোষরদের জ্বালা বেড়ে যায়। তিনি আরো বলেন, জাতির পিতার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাঁগ্রস্ত করতে তারা আন্দোলনের নামে যে নকশা আঁটছে তা কোন ভাবে সফল হতে দেওয়া হবে না।