বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
নবীনগরে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত কুলিয়ারচরে মেসার্স সালমান এন্টারপ্রাইজের উদ্বোধন সিরাজদিখানে স্মার্ট কার্ড বিতরণ উপজেলা পরিষদে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলো বিজয়ীর ফাউন্ডার তানিয়া ইশতিয়াক  ঠাকুরগাঁও পাক হানাদারমুক্ত দিবস আজ ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঠাকুরগাঁওয়ের গড়েয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রইছ উদ্দীন সাজু মাষ্টার কে কুপিয়েছে দূর্বৃত্তরা ব্যস্ত প্রবাস জীবনে আমিরাতে বাংলাদেশ লেডিস ক্লাবের বাৎসরিক বনভোজন ও পিঠা উৎসব ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্ত অতিক্রমকালে বাংলাদেশী যুবক গ্রেফতার ঠাকুরগাঁওয়ে অনুর্দ্ধ-১৮ জাতীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন ঠাকুরগাঁওয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন চিন্ময় কৃষ্ণদাস এর মুক্তির দাবিতে হামলার ঘটনায় ঠাকুরগাঁওয়ে মারপিট ও ভাংচুরের ঘটনায় মামলা : গ্রেফতার-২৩ কুলিয়ারচরে ৪ ইউপি চেয়ারম্যান অপসারণ, অফিস আদেশ জারি আবুধাবির লিওয়া এলাকায় বিদ্যুৎ স্পষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করেন প্রবাসী মোহাং শাহিন আলম। মুক্তি পাচ্ছে শওকত সজল অভিনীত ‘ভয়াল’
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

হাটবাজারে উঠতে শুরু করেছে পাট,ভালো দামে খুশি কৃষকেরা- দৈনিক বাংলার অধিকার

এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ / ১৬৬ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২, ৮:২২ অপরাহ্ণ

জেলার বিরামপুর হাটে পাট উঠতে শুরু করেছে। ভালো দামে বিক্রি করতে পেরে কৃষকরা খুশি। বর্তমানে মণপ্রতি পাট বিক্রি হচ্ছে ২৭৫০ থেকে ৩০০০ টাকায়। গত বছর ছিল ২২০০ থেকে ৩৬০০ টাকা। শুরুতে দাম ভালো হওয়ায় পাট মৌসুমের শেষের দিকে দাম আরও বাড়বে বলে ধারণা কৃষকদের।

বিরামপুর উপজেলার কেশবপুর এলাকার কৃষক সাদেক দশ মণ পাট বাজারে বিক্রি করেছেন। তিনি বলেন, ‘পাটের ভালো দাম পেয়ে আমি খুশি। এ বছর শুরতেই পাটের বাজার ভালো। এবার পাঁচ বিঘা জমিতে পাট আবাদ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে গড়ে দশ মণ পাট পেয়েছি। পানি সংকটের কারণে জমি থেকে পাট কেটে অন্যত্র জাগ দিতে হয়েছে। এতে খরচ বেড়েছে। অন্যান্য বছর প্রতি বিঘা জমিতে পাট চাষে ১৫ হাজার টাকা খরচ হতো। এ বছর ১৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তারপরও খরচ বাদ দিয়ে দশ মণ পাটে ১৪ হাজার টাকা লাভ হয়েছে।’

উপজেলার বালুপারা গ্রামের পাট চাষি রবিউল বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টি কম হয়েছে। তাই খাল বিলে পর্যাপ্ত পানি নেই। উচু জমিতে বেশি পাট হয়। এ পাট কেটে নিচু এলাকার খাল-বিলে জাগ দিতে হচ্ছে। এতে খরচ বেড়েছে। কিন্তু পাটের ভালো দাম পেয়ে এ কষ্ট লাঘব হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘তোষা পাটের ৮০টি পাট কাঠির একটি বান্ডিল ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি। এতে পাট জাগ, পরিবহন, বাছাই ও শুকানোসহ সব ধরনের খরচ উঠে আসছে। সব মিলিয়ে পাটে এখন আমাদের সুদিন ফিরেছে।’

উপজেলার হাবিবপুর গ্রামের জুয়েল বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে পাট চাষ করতে লাঙল, বীজ, সেচ, কাটা, পরিষ্কার করা ও সার দেওয়াসহ যাবতীয় খরচ হয় ৮-১০ হাজার টাকা। এবার উৎপাদন হচ্ছে ১০ থেকে ১২ মণ। বর্তমানে বাজারে নতুন পাট প্রতিমণ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭০০ থেকে তিন হাজার টাকা।’

বিরামপুর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা নিক্সন চন্দ্র পাল বলেন, এই উপজেলায় পাট চাষের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯০ হেক্টর জমিতে, কিন্তু এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে পাট চাষের আবাদ হয়েছে |


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!