হাজীগঞ্জের ২ নং বাকিলা ইউনিয়নের ঘোগরা তালতলার,সিএনজি চালক মোঃ মুরদের মেয়ে ইলমা আক্তার মীম( ৭) ঘাতক বোগদাদ বাসের চাপায় মারা যান।
এসময় উপস্থিত ইলমার মা রিনা বেগম জানান,বেলা ১১ টার সময় মেয়েকে পাইভেট পড়ানোর টাকা জোগার ও নিজেদের আবাবের তাড়নায় মেয়েকে নিয়ে কাজের উদ্দেশ্য রওনা হয়েছেছিলোম বোগদাদ বাস এসে আমার মেয়ের উপর দিয়ে গাড়ী চালিয়ে চলে যায়। আমার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে।
কিন্তু ঘাতক বোগদাদ বেপরোয়া গাড়ী চালানোর কারনে ইলমার মৃত্যু হয়েছে। ইলমার মৃত্যুর খরবে ইলমার বাবা মোঃ মুরাদ নিজেকে সান্তনা করতে পারেননি, মুরাদ জানান এই চাঁদপুর মহাসড়ক বহু মানুষের প্রান দিতে হয়ছে রিলাক্স ও বোগদাদের কারনে আজ আমার মেয়ের প্রান কেঁড়ে নিতেও একটু তাদের মন কাদলো না, মুরাদ ও ইলমার মা রিনা বেগম বলেন নিজের ঘরটি ঠিকমতো করতে পারিনা, মেয়েকে মানুষের মতো মানুষ করব বলে হত দরিদ্র পিতা সিএনজি অটোরিকশা চালাতেন।
আমরা দেখেছি চাঁদপুর কুমিল্লা মহাসড়ক একটি মরন ফাঁদ আর এই মরন ফাঁদে প্রতিদিনই একটি দূর সংবাদ শিরোনাম দেখতে হয়।
প্রিয় দর্শক আমরা আমরা আমরা বিগত সময়ই এই কুমিল্লা মহাসড়কে সড়কে বহু দুর্ঘটনা ঘটতে দেছি,দাউদকান্দি থেকে ঘুরতে আসা ব্যক্তি গুলো বাইক অ্যাকসিডেন্টে মারা যান ।
আর এই মৃত্যুর কারন রিলাক্সের ও বোগদাদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো ও ড্রাইভারদের লাইসেন্স পর্যাপ্ত ট্রেনিং না থাকার কারণেই এই মৃত্যুর ঘটনা সবসময়ই ঘটছে।
লাইসেন্স ট্রেনিং না থাকার কারণে সাধারণ মানুষ গুলো যখনই হাইওয়ে রোডে রিলাক্স ও বোগদাদের যাতায়াত করতে দেখেন আতঙ্কে আতঙ্কিত হয়ে য থাকে কখনোই যেন উপরে উঠিয়ে দেয়,
আমরা চাই ইলমার পরিবারের মতো আর কোন পরিবারের ইলমাকে হারতে। অর্থ সহযোগিতা করা হোক ইলমার পরিবারকে।
ইলমার পরিবারের দাবি রিলাক্সো ও বোগদাদ বাস গুলো কুমিল্লা চাঁদপুর হাইওয়ে থেকে উঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক, নয়তো আরও তাজা তাজা প্রাণ এভাবে ঝরে যেতে পারে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সুদৃষ্টি দিলেই এই বোগদাদ ও রিলাক্সে গুলো তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।