ছাগলাইয়া ঘোপাল ইউনিয়নের যুবলীগের অফিস নিয়ে একটি কুচক্রী মহল সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে গত কয়েকদিন যাবত অপপ্রচার চালাচ্ছ। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কুচক্রী মহল জানাতে চাচ্ছে যে, বর্তমান যুবলীগের ঘোপাল ইউনিয়নের পুরাতন মুহুরিগন্জ ঢাকা চট্রগ্রাম হাইওয়ে পাশে অবস্থিত যুবলীগের অফিসটি জবর দখল করে কার্যক্রম চালাচ্ছে। এই সূত্রে সরেজমিনে গিয়ে সাংবাদিকরা জানতে পারলো বিষয়টি ভিত্তিহীন ও ভুয়া।
ঘটনাস্থলে গিয়ে জমি ভোগের বর্তমান যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আলম’র কাজ থেকে সকল বৈধ দলিল পত্র পাওয়া যায়। এ মোতাবেক বুঝা যায় এটি একটি ষড়যন্ত্র মুলক অপপ্রচার।
দলিল পত্রে খাস জায়গা সহ দোকান বিক্রি মৌজা দৌলতপুর দুই লক্ষ টাকার মূল্য নির্ধারণ করা হয়। দুই লক্ষ টাকার বিনিময়ে দোকানটি জামশেদ আলম পিতা সামসুল হুদা মাতা দিলারা জাহান সাং পশ্চিম লাঙ্গলমোড়া ক্রয় করেন।
বিক্রেতা ছিলেন শেখ আমিনুল বাহার পিতা রহিম উল্যাহ্ মাতা নুরের নাহার। উল্লেখ্য এই যে, বিগত ৩৫ বছর যাবত খাস জমিটি দখল সূত্রে মালিক শেখ আমিনুল বাহার।
এবিষয়ে ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন স্বপন বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ প্রতিহিংসা ষড়যন্ত্র মুলক মনগড়া কথা। পুরাতন মুহুরিগন্জ অফিসটি হওয়ার ফলে ইউনিয়ন আ’লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এর নেতাকর্মীদের একটা সুন্দর বসার স্থান হয়।
দোকান বিক্রেতার ভাই শেখ করিম উল্যাহ্ সাংবাদিকদের সুস্পষ্ট ভাবে দোকান বিক্রির বিষয়টি নিশ্চিত করে (দৈনিক বাংলার অধিকারকে) জানান- আমার ভাই শেখ আমিনুল বাহার দুই লক্ষ টাকার বিনিময়ে জামশেদ আলম’র নিকট দখল সূত্রে দোকানটি বিক্রি করেন। এখানে কোন জবরদোস্তি প্রশ্নেই উঠেনা।
ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আলম এর সাথে কথা বলে জানা যায় দুই জন সাক্ষি ও দলিল লেখক মোঃ মুজিবুল হক উপস্থিতিতে আমি আমার দলের নেতাকর্মীদের জন্য এই দোকানটি ক্রয় করি। দলের ঐক্যবদ্ধতা দেখে অনেকেই ইর্ষান্বিত হয়ে এ অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।