পটুয়াখালী জেলা দশমিনা থানাধীন রনগোপালদী ইউনিয়ন দেওয়ালী উৎসব অনুষ্ঠানের আয়োজন।
আগামী ১৪ ই নভেম্বর ভারত বাংলাদেশ সহ বিশ্বে বসবাসকারী প্রবাসী ওঅবিবাসী সকল হিন্দু ধর্মাবলম্বী করোনা কালে ও সীমিত আকারে দেওয়ালী উৎসব বা কালী পূজা উদযাপন করবে,দেওয়ালী সর্বভারতীয় হিন্দুদের একটি প্রধান ধমীয় উৎসব, চতুর্দশীর দিন আমাবস্যা সন্ধ্যায় দুই বাংলাতেই ঘটা করে শ্যামাপূজা বা কালী পূজা উদযাপন করা হয়, থাকাকালীন সময়ে পত্র পত্রিকা বা ম্যাগাজিনে ভারতের বিভিন্ন অংশে আমি দেওয়ালী উৎসবের খবর পড়েছি কিন্তু আমাদের বাংলাদেশসহ ভারতের পূবাঞ্চলের কয়েকটি প্রদেশে কালী পূজাই মূলত দেওয়ালী উৎসব নামে পরিচিত, আমাদের এঅঞ্চলের দ্বীপের বিখ্যাত তান্ত্রিক কৃষ্ণানন্দ আগান্ধা গীশকে বাংলায় কালীমূতি ও কালী পূজার প্রবর্তক মনে করা হয় এবার করোনা সঙ্কটের জন্য জ্যাকসন হাইটসের দশমিনা ইউনিয়ন ও রনগোপালদী ব্যাবসাই সমিতির উদ্দোগে যে দিন ও রাত ব্যাপী দেওয়ালী মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, হিন্দুদের কালী পূজা ও এবার হাতে গোনা তিন, চারটি মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয়, কিন্তু করোনা সংক্রমনের পরিদর্শনে যেতে হবে মুখোশ পরে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে,অঞ্জতা ও নিরাশার অন্ধকার দূর করে আলোয় উদ্ভসিত হোক, করোনা আতঙ্কিত এই বিশ্ব বর্তমান বিশ্বে মানবকুল নিপীড়ন, লাঞ্ছিত, বঞ্চিত, অনাচার, নিস্পেষিত ও জজরিত, বিশ্বে প্রতিটি মানব আজ অদৃশ্য শত্রু করোনা ভাইরাসের ভয়ে আতঙ্কিত জীবন যাপন করছে, কালী পূজা শুভ সন্ধ্যায় মাটির মুতিতে প্রদীপ জ্বালিয়ে দুর হোক যত অশুভ শক্তির দাপট নিপাত যাক সব ষড়যন্ত্র মুছে যাক মানবের সকল কষ্ট যন্ত্রনা দুর হয়ে যাক মনের কালিমা, দেওয়ালীর আলোয় উদ্ভাসিত হোক মানবের অন্তর হৃদয়ের আলোয় আলোকিত হোক এ ভূবন জ্বলুক আলো অন্ধকার দূর হোক এ প্রত্যাশা সর্বক্ষণ।