পশু কোরবানির স্থান, কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণ ও কোরবানি পশুর হাট সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য কন্ট্রোল রুম-দৈনিক বাংলার অধিকার
পশু কোরবানির স্থান, কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণ ও কোরবানি পশুর হাট সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য কন্ট্রোল রুম স্থাপন করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)। রাজধানীর গুলশানস্থ নগর ভবনে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। কন্ট্রোল রুম বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে থেকে ঈদের পরের দুই দিন (আগামী সোমবার) পর্যন্ত খোলা থাকবে। কন্ট্রোল রুমের নাম্বার হচ্ছে : ০২-৫৮৮১৪২২০; ০৯৬০-২২২২৩৩৩; এবং ০৯৬০-২২২২৩৩৪।
ডিএনসিসির নাগরিকগণ কন্ট্রোল রুমে ফোন করে তাদের জন্য পশু কোরবানির নির্ধারিত স্থান জেনে নিতে পারবেন। উল্লেখ্য পশু কোরবানির জন্য এবছর ডিএনসিসিতে মোট ২৫৬টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া কোরবানি দেয়ার পরে কোথাও পশুর বর্জ্য অপসারণ করা না হলে তা কন্ট্রোল রুমে জানালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোরবানি পশুর হাট, ডিজিটাল হাট, অনলাইনে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়া সংক্রান্ত তথ্যও কন্ট্রোল রুম থেকে জানা যাবে।
এ বিষয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম জনকন্ঠকে বলেন, নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানী দিতে, পশুর হাট কোথায় কোথায় বসবে ও পশুর বর্জ্য অপসারণের জন্য যে কোন নাগরিক যাতে কোন সমস্যার মুখেঅমুখি না হন সেজন্য আমা এ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করেছে। যে কেউ এখানো এসব তথ্য সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে তাকে সাথেধ সাথেই সহায়তা করা হবে।
এছাড়া এ সংশ্রিষ্ট যে কোন প্রকার সহায়তা করতে প্রস্তুত ডিএনসিসির টিম মেয়র বলেন, পশুর কোরবানীর পর বর্জ্য সঠিক সময়ে অপসারণ না করলে দুর্গন্ধে আশেপাশের পরিবেশ মারাত্বক দূষিত হয়ে যায়। এ থেকে নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে মহল্লার কোথাও বর্জ্য পরে থাকলে নাগরিকগণ যেনো এ কন্ট্রোল রুমে ফোন করেন। যে কোন অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মরত মোট ১১ হাজারের বেশী পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করবেন।