যীশু সেন :
গত ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সিলেট জেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে দিনব্যাপী সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশ সিলেট রেঞ্জের অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) জয়দেব কুমার ভদ্র। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাগীশিক সিলেট জেলা সংসদের সভাপতি ডা. মালা রাণী দে। আশীর্বাদক ছিলেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের প্রধান উপদেষ্টা এড. তপন কান্তি দাশ। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন করেন সিলেট রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের মহারাজ শ্রীমৎ স্বামী হরিদাসানন্দজী। সমবেত শ্রীমদ্ভগবদগীতা পাঠ করেন বাগীশিক পরিচালিত গীতাস্কুলের ছাত্র ছাত্রীবৃন্দ। পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সভাপতি শ্রী দেশপ্রিয় চৌধুরী বিনয়। পাপিয়া চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) ফয়সল মাহমুদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক এল নন্দলাল সিংহ, অধ্যাপক বিজিত কুমার দে, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সিলেট জেলার সভাপতি প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য, শ্রীমা সারদা সংঘের সম্পাদিকা বীথিকা দত্ত, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পুলিন রায়, প্রভাষক শ্রী দীপক চন্দ্র, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি প্রকৌশলী পি. কে চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক ডা. অঞ্জন কুমার দাশ।সাংগঠনিক বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ধনঞ্জয় দাস ধনু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাগীশিক সিলেট জেলা সংসদের সাধারণ সম্পাদক সুমন চক্রবর্তী। এছাড়াও সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন বাগীশিক কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা দিলীপ কুমার শীল, কেন্দ্রীয় পৃষ্ঠপোষক শ্রী তপন কান্তি ধর, সহ-সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী সুমন সেন, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক যীশু সেন, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পার্থ সারথি আইচ।
দুর্গা কুমার দাশ, ডা. নকুল কুমার বিশ্বাস, সঞ্জয় দাশ, গোপাল চন্দ, রজত চক্রবর্তী, হরিপ্রসন্ন চক্রবর্তী, মতিলাল বাবু, ডা. বীরেন্দ্র চন্দ্র দেব, নীরেশ দাস, এডভোকেট বিশ্বজিৎ ঘোষ, ডা. দিলীপ দাস, শ্রাবন্তী দাস, বিজু লাল দে, অশোক দেব, শ্রীবাস ব্যানার্জী শিবা, বনমালী ভট্টাচার্য, বিনয় ভূষণ তালুকদার, শিলা চৌধুরী, তপন মিত্র, ভজন লাল দাস, শ্রীদাম দাস, দীপক চন্দ্র শীল, সুজাতা দে, পলাশ দাস, ডা. শিবানী আচার্য্য, ডা. বাবলী রাণী সিনহা, কল্লোল সেন, সম্পা দাশ, ডা. শুক্লা দাস, ডা. সুপ্তা, ডা. পলি, ডা. সুপান্তি, ডা. বিকাশ চক্রবর্তী, ডা. স্বপ্না আচার্য্য, ডা. তাপস কান্তি দে, প্রঞ্জা দে, রিংকু দে , ত্রিদিব দে প্রমুখ। বক্তারা বলেন- গীতার উদার আদর্শ হৃদয় ধারণ করে মানবতার কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করতে হবে। সেটা হবে প্রকৃত ধর্ম।
সম্মেলন শেষে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।