নির্যাতিতা ছাত্রী পুলিশকে জানিয়েছেন, “তিনি কয়েক দফা চিৎকার করার চেষ্টা করলেও যুবকটি মুখ চেপে ধরে। তাকে মারধর করে। হুমকি দেয়। সুঠামদেহী যুবককের আচরণ দেখে বেশ প্রভাবশালী মনে হয়েছিলো। ওই যুবক বারবার ছাত্রীর পরিচয় জানতে চেয়েছিলো, তখন বেশ ভয় পান নির্যাতিতা। ধর্ষণের এক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যান তিনি”।
এই কি সেই সুঠামদেহী প্রভাবশালী যুবক
এই পোকলা দাঁতের অর্ধমৃত লোকটির সাথে কি ভিকটিমের বর্ণনার কোন মিল আছে? এই লোকের তো ভার্সিটিতে পড়া কোন মেয়ের ধারে কাছেও ঘেঁষতে সাহস হবার কথা নয়।
বাংলাদেশে অসংখ্য ধর্ষণের ঘটনার কেউ খবর রাখে না অথচ ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনায় প্রশাসন তৎপর। পুলিশ জানান প্রতিটা ধর্ষণই একই নজরে দেখা হয় এটাই বাংলাদেশ পুলিশের কাজ।
প্রভাবশালীদের সন্তানকে বাঁচাতে কোন নিরপরাধ জজমিয়া যেন বলির পাঁঠা না হয় এবং প্রকৃত অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি হোক, এটাই পুলিশের কাছে সাধারণ মানুষের অনুরোধ। দেশে আইন কানুন আছে নয়ত এত তারা তারি আসামি ধরা পড়ার কথা নয়।