ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৫ জুন ২০২৫
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নবীনগরের আলিয়াদ গোল চত্বরের দু’পাশে অবৈধ দোকান নির্মাণে জনদুর্ভোগ চরমে।প্রশাসন নির্বিকার।

প্রতিবেদক
majedur
জুন ৫, ২০২৫ ১০:১৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

মোঃ জাবেদ আহমেদ জীবন
নবীনগর উপজেলা প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সরকারি জায়গা দখল করে গড়ে উঠছে একের পর এক অবৈধ স্থাপনা ও দোকানপাট। বিশেষ করে আলিয়াবাদ গোল চত্বর এলাকায় রাস্তার দুই পাশে টিনসেড দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে একাধিক দোকান।

খোঁজ নিয়ে জানা যায় এ সব অবৈধ স্হাপনা নির্মাণ করে দোকান ভাড়া দিয়ে একটি প্রভাবশালী মহল প্রতি মাসে প্রতিটি দোকান থেকে ভাড়া আদায় করছে।

স্থানীয় ও পথচারীদের অভিযোগ, প্রতিদিন সড়কে চলাচল করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তারা। ফুটপাতজুড়ে বসানো হয়েছে দোকান, অনেক সময় দোকানদাররা রাস্তার একাংশ দখল করে পণ্য সাজিয়ে রাখছেন ও এলোমেলো ভাবে সিএনজি অটো পার্কিং এর
ফলে যানজট লেগেই থাকছে। বিশেষ করে স্কুল কলেজ ছুটির সময় ও অফিস পারায় ব্যস্ত সময় দুর্ভোগ আরো বেড়ে যাচ্ছে।
এছাড়াও অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ায় অগ্নিকাণ্ডসহ নানা ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে বলে জানান সচেতন নাগরিকরা।

শুধু আলিয়াবাদ গোল চত্বরে নয়, কোম্পানীগঞ্জ সড়কের বিভিন্ন স্থানে এবং বাঙ্গরা বাজার এলাকাতেও খাল ভরাট করে সরকারি জায়গা দখল করে অবৈধ দোকানপাট নির্মাণ করতে দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিকবার উচ্ছেদ অভিযানের কথা বলা হলেও বাস্তবে কার্যকর কোন ব্যবস্থা দেখা যায়নি। অনেক সময় দেখা গেছে উচ্ছেদের কিছুদিন পরেই পুনরায় ঐসব দোকান গড়ে ওঠে।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, নবীনগর-রাধিকা সড়কের আলিয়াবাদ গোল চত্বর ও নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ সড়কের বাঙ্গরা বাজার সংলগ্ন স্থাপনা গুলো সম্পূর্ণ অবৈধ। খুব শিগগিরই এসব স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজীব চৌধুরী বলেন, নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ এবং শিবপুর-রাধিকা—সড়ক দুটি সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের আওতাভুক্ত। জেলা প্রশাসকের অনুমোদনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার পর আমরা উচ্ছেদ অভিযানে যেতে পারব।
স্থানীয়রা দ্রুত প্রশাসনের কার্যকর উদ্যোগ কামনা করছেন, যাতে করে জনদুর্ভোগ লাঘব ও সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস পায়।

Don`t copy text!