নিউজ ডেস্ক,
চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২ নং চান্দ্রা ইউনিয়নের মদনা ৫ নং ওয়ার্ডে সম্পত্তিগত বিরোধীদের জের ধরে দুই পক্ষের মারামারিতে স্বামী স্ত্রী সহ চারজন আহত হয়েছে।
৩ মে শনিবার সকাল ৭টায় একই বাড়ির মৃত আব্দুল গনি মাঝির ছেলে মুহাম্মদ বিল্লাল মাঝির সাথে মৃত রশিদ চৌধুরীর ছেলে মাসুদ চৌধুরী ও মেয়ে পারুল বেগমের মাঝে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গত শুক্রবার ইসমাইল সম্পত্তির আম গাছ থেকে প্রতিপক্ষের লোকেরা আম পাড়তে গেলে বিল্লাল গাজীর মেয়ে দেখতে পান। আর তাতে বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। সে ঘটনাকে কেন্দ্র করে শনিবার সকালে মাসুদ চৌধুরী দুলাল শেখ ও খোকনসহ তাদের সম্পত্তির পাশে বেড়া দেয়। এরপর তারা সীমানার পিলার ভেঙ্গে ফেলছে এমন অভিযোগ এনে বিল্লাল শেখ তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গেলে উভয়ের মাঝে ঝগড়াঝাঁটির এক পর্যায়ে মারামারির সৃষ্টি হয়।
আহত বিল্লাল গাজী জানান, আমাদের সীমানার পিলার ভেঙ্গে ফেলায় আমরা সেখানে বাধা দিতে গেলে, মাসুদ চৌধুরী ও তার বোন পারুল, দেলোয়ার চৌধুরীর মেয়ে সোনুয়া বেগম, দুলাল শেখ ও তার স্ত্রী ঝর্না বেগম, খোকন শেখ,ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম আমাদের পরিবারের উপর হামলা করে লোহার সাফল দিয়ে আঘাত করে এবং আমার স্ত্রী তাসলিমা বেগম এর পায়ে বারি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফোলা যখন করে এবং আমার সন্তান ও আমার চাচি কে মারধর করে। এরপর আমি সেখান থেকে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এলে মাসুদ চৌধুরী দলবল নিয়ে আমাদেরকে চিকিৎসা নিতে বাধা দেয় এবং হুমকি-ধুমকি প্রদান করেন।
হামলার বিষয়ে মাসুদ চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আমাদের জায়গায় বেড়া দিতে গেলে তারা এসে বাঁধা প্রদান করে আমাদের সাথে ঝগড়াঝাঁটির এক পর্যায়ে মারামারির সৃষ্টি হয়।
আহত বিল্লাল গাজী জানান, আমাদের সীমানার পিলার ভেঙ্গে ফেলায় আমরা সেখানে বাধা দিতে গেলে, মাসুদ চৌধুরী ও তার বোন পারুল, দেলোয়ার চৌধুরীর মেয়ে সোনুয়া বেগম, দুলাল শেখ ও তার স্ত্রী ঝর্না বেগম, খোকন শেখ,ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম আমাদের পরিবারের উপর হামলা করে লোহার সাফল দিয়ে আঘাত করে এবং আমার স্ত্রী তাসলিমা বেগম এর পায়ে বারি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফোলা যখন করে এবং আমার সন্তান ও আমার চাচি কে মারধর করে। এরপর আমি সেখান থেকে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এলে মাসুদ চৌধুরী দলবল নিয়ে আমাদেরকে চিকিৎসা নিতে বাধা দেয় এবং হুমকি-ধুমকি প্রদান করেন।
হামলার বিষয়ে মাসুদ চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আমাদের জায়গায় বেড়া দিতে গেলে তারা এসে বাঁধা প্রদান করে আমাদের সাথে ঝগড়াঝাটি একপর্যায়ে মারামারি সৃষ্টি করে।
চাঁদপুর মডেল থানার এস আই শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।