ঢাকামঙ্গলবার , ২৫ মার্চ ২০২৫
  1. অভিযোগ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আটক
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. আলোচনা সভা
  8. ইতিহাস
  9. এক্সক্লুসিভ নিউজ
  10. কক্সবাজার
  11. কচুয়া
  12. কবিতা
  13. কিশোরগঞ্জ
  14. কুড়িগ্রাম
  15. কুমিল্লা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন লতা গ্রুপের চেয়ারম্যান আইউব আলী ফাহিম

প্রতিবেদক
majedur
মার্চ ২৫, ২০২৫ ৬:৩৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

গাজীপুর প্রতিনিধি:

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সকল বীর শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি লতা গ্রুপ অফ কোম্পানির চেয়ারম্যান আইউব আলী ফাহিম।

মঙ্গলবার বিকেলে এক বার্তায় আইউব আলী ফাহিম বলেন,২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, যা আমাদের গৌরব, আত্মত্যাগ এবং বিজয়ের প্রতীক। এটি শুধু একটি তারিখ নয়; এটি একটি জাতির দীর্ঘ সংগ্রামের ফল। ১৯৭১ সালে এই দিনে পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্তির লক্ষ্যে স্বাধীনতার সংগ্রামের সূচনা হয়। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের শুরু এখান থেকেই। এ দিনটি জাতির জন্য মুক্তির প্রতীক এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য প্রেরণার উৎস।স্বাধীনতার জন্য যে আত্মত্যাগ করা হয়েছে, তা শুধু আমাদের ইতিহাসে নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ২৬শে মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা একটি শৃঙ্খলবদ্ধ জাতির শোষণ থেকে মুক্তির শপথ। এটি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশপ্রেম এবং দায়িত্ববোধের বার্তা বহন করে।

তিনি আরও বলেন,স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি ঐতিহাসিক দিন নয়; এটি বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের ভিত্তি। এ দিবসের মাধ্যমে আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের ত্যাগ, সাহসিকতা এবং একতাকে সম্মান জানাই। এটি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা যোগায়।
১৯৭১ সালের আগে বাঙালিরা পাকিস্তানি শাসনের অধীনে নিপীড়িত ছিল। অর্থনৈতিক বৈষম্য, রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া এবং সাংস্কৃতিক শোষণ বাঙালির জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। স্বাধীনতার মাধ্যমে বাঙালি জাতি তাদের এই শোষণ থেকে মুক্তি পায়। এ দিনটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে, স্বাধীনতা কখনোই বিনা ত্যাগে অর্জিত হয় না।২৫শে মার্চের কালরাত্রি ছিল বাঙালির জন্য এক ভয়াবহ অধ্যায়। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী “অপারেশন সার্চলাইট” নামে এক নৃশংস অভিযান চালায়। ঢাকার রাস্তাঘাট, পিলখানা, রাজারবাগ পুলিশ লাইন, এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল এই হামলার প্রধান লক্ষ্য। হাজার হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করা হয়।
এই রাতেই বাঙালির মনে স্বাধীনতার চেতনা আরো দৃঢ় হয়। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর এই হামলা কেবল মানুষ হত্যা করেনি; এটি একটি জাতির মুক্তির জন্য তাদের সংকল্পকে দৃঢ় করেছে। এই নির্মমতার বিরুদ্ধে বাঙালি ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই শুরু করে।

Don`t copy text!