পরিবারের সুখের আশায় প্রবাসে পাড়ি জমান মোঃ শাহিন আলম। বিগত আড়াই বছর পূর্বে ভিজিট ভিসা নিয়ে পাড়ি জমান শাহিন আলম।
শাশুড়ি ফাতেমা বেগম শারজা কর্মরত আছেন। পরিবার সুখে চালানোর জন্য শাশুড়ি মেয়ের জামাইকে প্রবাসে নিয়ে আসেন। মেয়ের ঘরে দুটি কন্যা সন্তান হয়েছে। যাদের বয়স সাত বছর ও সাড়ে তিন বছরের কন্যা। গত ২৬ শে নভেম্বর সকাল ১০ঃ১৫ মিনিটে কর্মস্থলে ডিজেল চালিত বিদ্যুৎ স্পষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করেন শাহীন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৫ বছর। মৃত্যু কালে অসুস্থ পিতা, মা, এক বড় বোন স্ত্রী ও দুই কন্যা সহ অনেক আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দেশের বাড়ি পৌঁছানো হবে বলে জানান শাশুড়ি ফাতেমা বেগম। মোঃ শাহিন আলমের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানার নতুন চর সলিমাবাদ এলাকার বাসিন্দা। শাশুড়ি ফাতেমা বেগম জানান এ দেশে ভিজিট ভিসা আনার পরে ভিসা লাগাতে পারে নাই। আমিরাত সরকার সাধারণ দেওয়ায় নতুন পাসপোর্ট বানিয়ে ভিসা লাগানোর জন্য আরবি প্রসেসিং করে যাচ্ছেন । কিন্তু দুঃখের বিষয় হঠাৎ এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে যেতে হয় পরপারে। এভাবে মৃত্যু কখনো আশা করেন নাই শাশুড়ি মা ফাতেমা বেগম। এই লাশ পাঠানোর জন্য কর্মস্থলের আরবাব ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।। আমরা ওনার আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।