ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এ উপলক্ষ্যে কনস্যুলেটের কনফারেন্স রুমে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন।
এতে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (দ.) এর জীবনাদর্শ নিয়ে বক্তারা আলোচনা করেন। আলোচনায় আখেরি নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (দ.) এর জন্ম ও ওফাতের দিন ১২ই রবিউল আউয়ালের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরা হয়।
আমিরাত থেকে ফেরা প্রবাসীদের কর্মসংস্থান করে দিন
ইউনূস স্যার না থাকলে হয়তো আর দেশে আসা হতো না
আমিরাতে বাংলাদেশি দুই শ্রমিক নিহত
বক্তারা বলেন, শৈশব থেকেই তিনি তার সত্যবাদিতা, ন্যায় পরায়ণতা, বিচক্ষণতা, দয়া-ক্ষমা-সহিষ্ণুতাসহ অনুপম চারিত্রিক গুণাবলীর জন্য আরব সমাজের সবার কাছে শ্রদ্ধাভাজন হয়ে উঠেছিলেন। বিশ্ব জগতের রহমত হিসেবে মহান আল্লাহ তায়ালা রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন। এ কারণে তাকে ‘রহমাতুল্লিল আলামিন’ বলা হয়। সারা পৃথিবীর মুসলিমদের কাছে দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত।
সভাপতির বক্তব্যে কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন বলেন, প্রিয়নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবন ও কর্ম সব মুসলিমের জন্য অনুকরণীয়। বিদায় হজের ভাষণে হজরত মুহাম্মদ (সা.) যে উপদেশ বাণী দিয়ে গেছেন তা মানবজাতির মুক্তিসনদ হিসেবে স্বীকৃত।
অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশের সুখ-সমৃদ্ধি, মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনাসহ সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়