শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
শ্রীনগরে তন্তরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ-চায়না ক্লাব রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার।
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

নান্দাইলে টি.আর প্রকল্পের ২০ হাজার টাকার হিসাব জানেন না মেম্বার

ফরিদ মিয়া নান্দাইল / ১৬৮ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৭:১১ অপরাহ্ণ

ফরিদ মিয়া নান্দাইল
ময়মনসিংহের নান্দাইলে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের টি.আর প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ে ব্যপক অনিয়ম পাওয়া গিয়েছে। উপজেলার মুশুলী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের লায়লা বাজার এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শনে এই অনিয়মের সত্যতা মিলেছে। লায়লা পাকা রাস্তা থেকে বুরুজ আলী মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামতের জন্য ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৪০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্প এলাকায় গিয়ে কাজের সঠিকতা পাওয়া যায়নি। সম্প্রতি মাটি ভরাট কিংবা সংস্কার হয়েছে এমন কোনো প্রমাণও মিলেনি রাস্তাটিতে। এমনকি কয়েক জায়গায় কাদা ও ভাঙা অংশও দেখা গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় লোকজন জানান, এখানকার ইউপি সদস্য প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা অনেক কিছুই বলতে পারি না। নামমাত্র মাটি ফেলা হয়েছিলো এই রাস্তায়।

এ ব্যাপারে মুশুলী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলামের সাথে আলাপ হলে তিনি জানান, ‘আমি ঠিকভাবেই কাজ করেছি৷ এখন বৃষ্টিতে রাস্তার অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে’। এমনকি সঠিকভাবে কাজ হয়েছে দাবি করে তিনি সাংবাদিকদের চ্যালেঞ্জ করেন। পরে কাগজ দেখিয়ে বলা হয় বরাদ্দ ছিলো ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৪০ টাকা। এই পরিমাণ কাজ হয়নি। প্রতুত্তরে মেম্বার সাইফুল ইসলাম জানান, ‘আমি ৯৭ হাজার টাকা পেয়েছি৷ এই মোতাবেক কাজ করেছি’। তাকে বাকি ২০ হাজার ৫৪০ টাকা কোথায় গেলো জিজ্ঞেস করলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।

এ ব্যাপারে নান্দাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আহসান উল্লাহর কাছে জানতে চাইলে তিনি রেজিস্ট্রি খাতা যাচাই করে দেখেন এই প্রকল্পের সভাপতি সাইফুল ইসলামই ছিলেন। তবে পূর্ববর্তী সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক চাপের কাছে তিনি নিরুপায় ছিলেন বলে জানান।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!