স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান
মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন,শহীদ ইকবাল
বিথার ছিলেন অন্যায়ের প্রতিবাদী এক নেতা।
তিনি সমাজের সর্বস্তরের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করতেন। সেখানে কোন আপনপর বিবেচনা করতেন না। তিনি আরো বলেন, নিজের বিপদের কথা না ভেবে বিথার দলের নেতাকর্মীদের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। তিনি দলের কর্মীদের একজন প্রিয় নেতা ছিলেন। নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় বিথার অনেকখানি এগিয়ে এসেছিলেন। তার নেতৃত্বে দল ও কর্মীরা শক্তি সঞ্চার করেছিলেন। যে কারণেই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ২৪নং ওয়ার্ডে তিনি সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
শুক্রবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যায় দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম মেম্বর এবং খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক নির্বাহী সদস্য ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর শহীদ ইকবাল বিথারের ১৫তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময়ে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, শহীদ ইকবাল বিথারের সহধর্মিনী ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যা. রুনু ইকবাল বিথার এমপি, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ আবিদ উল্লাহ, চ ম মুজিবর রহমান, মো. নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল ইসলাম, মঈনুল ইসলাম নাসির, বাবুল সরদার বাদল, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, মো. ফায়েজুল ইসলাম টিটো, মো. ইউসুফ আলী খান, মীর মো. লিটন, মো. শিহাব উদ্দিন, সরদার আব্দুল হালিম, কুদরত ই এলাহী, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, নাছরিন আক্তার, মীর বরকত আলী, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, হাবিবুর রহমান দুলাল, কাজী মুজিবুল হক, মল্লিক নওশের আলী, ফারুক হাসান তুরান, কবীর পাঠান, জেসমিন সুলতানা শম্পা, আফরোজা জেসমিন বিথী, অধ্যা. সুরাইয়া পারভিন, মেহজাবিন খান, মামনুর রশীদ, মাজহারুল ইসলাম লেলিন, আশরাফ আলী হাওলাদার শিপন, মো. হিমু, জব্বার আলী হীরা, বায়েজীদ সিনা, সালমান ফারসিসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
স্মরণ সভায় শেষে শহীদ ইকবাল বিথারের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন খুলনা সরকারী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আ খ ম জাকারিয়া ও মহানগর শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মো. আব্দুর রহীম।