নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর নারুই ব্রাহ্মণহাতা গ্রামে ঈদুল আজহায় ঈদের দিন পশু কোরবানি দিতে বাধা প্রদান করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে সজিব ও সাব্বির মুন্সি বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে এমপিমহোদয় ও থানায় ক্ষুদে বার্তার ভিত্তিতে ঈদের পর দিন পুলিশের উপস্থিতি তে পশু কোরবানি করেন বলেন জানান ভুক্তভোগী।
সরেজমিনে গিয়ে
অলি উল্লাহ, মোরশেদ, কে বাড়িতে না পেয়ে ফোন দিলে অলি উল্লাহ জানান সবাইকে সাথে নিয়ে আমরা গরু কোরবানি দিতে চাইলে কোরবানি দিতে বাধা প্রদান করেন সজিব ও সাব্বির যেহেতু আমরা এলাকায় থাকতে পারি না ভয়ে বাড়িতে মহিলারা থাকেন তাদের কে গিয়ে গরু কোরবানি দিতে না করে দিয়ে এসেছেন যদি তাদের আদেশ অমান্য করি তাহলে তার পরিনাম হবে ভয়াবহ তাই আমরা গরু কোরবানি দিতে সাহস করিনি।
পরে আমরা নিরুপায় হয়ে এমপি মহোদয় ও নবীনগর থানায় ফোনের মাধ্যমে মেসেজ করি।
পরে ঈদের পর দিন ১৮ জুন মঙ্গলবারে নবীনগর থানা পুলিশ এসে ঘটনা টির সত্যতা পায়। আমরা ঈদের পরের দিন গরু কোরবানি করি, আমরা খুবই ভয়ে আতংকে আছি ধন্যবাদ জানাই মাননীয় এমপি মহোদয় কে ধন্যবাদ জানাই থানা পুলিশ কে।
এ বিষয় জানতে সজিব মুন্সি কে ফোন দিলে তিনি জানান আমি মুসলমানের সন্তান আমি কেন কোরবানি দিতে বাধা দিবো আমার বিষয় এ আনিত অভিযোগ টি মিথ্যে পুলিশ বাড়িতে লোটপাট চালিয়েছেন কি না জানতে চাইলে তিনি জানান পুলিশ আমার বাড়িতে গিয়ে আমার মা সহ সবাইকে গালমন্দ করেছেন যা পুলিশ থেকে আশা করা যায় না আমি গাড়িতে আছি পরে বিস্তারিত জানাবো।
এ বিষয় জানতে নবীনগর থানার ওসি তদন্ত সজল কান্তি বলেন ভিকটিম এএসপি স্যারের কাছে অভিযোগ করছেন এর পর ওসি স্যার আমাকে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে খোঁজ নিতে বলিলে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তার সত্যতা পায়,,
লোটপাট এর বিষয় এ জানতে চাইলে তিনি বলেন পুলিশ কি কখনো লোটপাট করতে যায় কোথাও।
কথা টি সঠিক নয় এ যুগে এসেও মানুষের স্বাধীনতা পাবে না তা মেনে নেওয়া যায় না আইন সবার জন্য সমান।