আওয়ামী লীগের কেউ কিছু বললে আমরা তার টুঁটি চেপে ধরি না। কাজে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ গণতন্ত্রে থাকবে। কিন্তু ইতিহাসের যে সত্য, সেটি ইতিহাসই নির্ধারিত করে। আজকে বলে দিতে হবে না, কারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সম্মুখ সমরে যুদ্ধ করে এ দেশের কোটি কোটি মানুষের স্বাধীনতা অর্জন করেছিল।
তিনি বলেন, আমি স্কুলের পাঠ্যবইয়ে যত গল্প লেখি না কেনো, টেলিভিশনে, মাইকে যত বক্তব্য দেই না কেনো, এসব মিথ্যার বেসাতি যেটা আওয়ামী লীগ করে যাচ্ছে সেটা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।
তিনি আরও বলেন, ব্রিটিশ আমলে ঔপনিবেশিক শাসকদের একটা নীতি ছিল, যেটা সারা বিশ্বে শত বছর ধরে পালিত হয়েছে, বাইরে থেকে এসে যদি কোনো ক্ষমতা দখল করতে হয়, ক্ষমতা পরিচালনা করতে হয়, তাহলে সেখানে মানুষের মধ্যে বিভাজন তৈরি করো। মানুষকে বিভক্ত করে এক পক্ষকে আরেক পক্ষের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দাও। আজকে দুঃখ ও লজ্জার সঙ্গে বলতে হয়, আজকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার, এমন এক সরকার যে দেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। যে কারণে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার জন্য বাংলাদেশের মানুষদের দুটি ভাগে ভাগ করে দিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দিতে চায়। তাদের এ চাওয়া কোনোদিন পূরণ হবে না।
এ সময় তার সঙ্গে বিএনপি ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন