নিজস্ব প্রতিনিধি
হাজীগঞ্জের সাংবাদিক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এর বাবা মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সী ১০১১ সালের ৭ ডিসেম্বর বুধবার বিকেল পাঁচ টায় ঢাকা আয়শা মেমোরিয়াল হাসপাতালে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পরপারে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের ডাকে সাড়া দিয়ে পরিবারের ৭ মেয়ে ও ২ ছেলেকে সহ অন্যান্য সবাইকে অশ্রু সাগরে ভাসিয়ে চলে গেছেন। গতকাল ৭ ডিসেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সির মৃত্যুর পর ১২ বছর পূর্ণ হল।
মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সী হাজীগঞ্জ উপজেলার ৬নং বড়কুল পূর্ব ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী আড়ুলি মুন্সি বাড়ির মরহুম মোহাম্মদ উল্লা মুন্সির ৬ ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সী দ্বিতীয়। বাবা মায়ের একমাত্র আদরের দ্বিতীয় পুত্র মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সী। যেমনি ছিলেন পরিবারের মাঝে আদরের।
তেমনি এলাকায়ও ছিলেন বেশ প্রশংসনীয়, আমলি দ্বীনদার ব্যক্তি। নেয়-নীতি ও নিষ্ঠার সাথে যার ক্ষুদ্র দুনিয়ার সংক্ষিপ্ত জীবনের কেটেছে ৬০ বছর। তার জানাযায় নামাজে মুসল্লির ব্যাপক উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।
দৈনিক সুদীপ্ত চাঁদপুর পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি, হাজীগঞ্জ প্রেসক্লাব এর কার্যকারী সদস্য, মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সি ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান, হাজীগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, হাজীগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক, হাজীগঞ্জ সাংবাদিক কল্যাণ সমিতির সাবেক সভাপতি, আড়ুলি স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক সভাপতি, সাংবাদিক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এর বাবা মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সী।
মরহুম তাজুল ইসলাম মুন্সীরর দুনিয়ার জীবন কেটেছে আমল ও আখলাকের সাথে।
আজানের ধবনি কানে আসার সাথে সাথে মসজিদের দিকে রওয়ানা হতেন তিনি।সাদাসিধে জীবন যাপন করতে পছন্দ করতেন তিনি। আর বাড়ির মসজিদ আড়ুলি মুন্সিবাড়ি বাইতুল আমান জামে মসজিদে ইমাম ছুটিতে থাকলে বা ব্যস্ততার সময় তিনি মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করতেন।
যার আযানের সুর ছিল মধুর। ছোট বড় সবাইকে আগে সালাম দিতেন, হাত মোসাফা করে হাসিমুখে কথা বলতেন।