বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
কুলিয়ারচরে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গ্রাম পুলিশসহ ৩জন আহত ঠাকুরগাঁওয়ে সাফ জয়ী তিন নারী ফুটবলারকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা ভয়াল সিনেমাটি সবার জন্য উন্মুক্ত সিরাজদিখানে নবাগত সহকারী পুলিশ সুপারের সাথে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় জনগণের অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে- ছাগলনাইয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম রাউজান প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত দাকোপের সাহেবের আবাদ শ্রীশ্রী কৃষ্ণের রাসমেলায় চতুর্থদিনে সাংকৃতিক সন্ধ্যা ঘোপাল যুবদলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে তিন জাতীয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা ঠাকুরগাঁওয়ে মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ইএসডিও’র আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাগলনাইয়ায় ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ০১ রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। দেশ চালাবে জাতীয় ঐক্যের সরকার। সনাতনীদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সকলকে একত্রিত হতে হবে ছাগলনাইয়া সেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্নয়
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

নবীনগরে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় দূর্ভোগ চরমে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, প্রতিনিধি / ১৩৩ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩, ৩:৪৮ অপরাহ্ণ

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বাসিন্দাদের দূর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে।

সরকার সারাদেশে ১৯৯৭ সালে প্রকল্পের শুরু থেকে এ পর্যন্ত শুধুমাত্র আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যারাক, ফ্ল্যাট, বিভিন্ন প্রকার ঘর ও মুজিববর্ষের একক গৃহে মোট ৫ লক্ষ ৭ হাজার ২৪৪টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করেছে।

এছাড়া এ প্রক্রিয়ায় মুজিববর্ষে প্রথম পর্যায়ে ২১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে ৬৩ হাজার ৯৯৯ টি পরিবারকে জমির মালিকানাসহ ঘর প্রদান করা হয় এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০ জুন ২০২১ তারিখে ৫৩ হাজার ৩৩০টি পরিবারকে অনুরূপভাবে গৃহ প্রদান করে। বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে নির্মাণাধীন রয়েছে আরো ৬৫ হাজারেরও অধিক ঘর। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ১ লক্ষ ৮৩ হাজার ৩টি পরিবারকে জমিসহ সেমিপাকা একক ঘর প্রদান করা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীকে মূলস্রোতে তুলে আনার জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বাসগৃহ নির্মাণ করে জমির চিরস্থায়ী মালিকানা দেওয়া হচ্ছে।কিন্তু উপজেলা বিষ্ণুপুর গুচ্ছগ্রামে ২০২২ সালে নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের চাবি হস্তান্তর শেষে বছর পেরিয়ে গেলেও বৃষ্টি পানি,ময়লা আবর্জনা,পয়ঃনিস্কাশনের নেই কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা। এতে করে অল্প বৃষ্টিতে জমা থাকা পানি, প্রতিদিনের রান্নাবান্নার কাজে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার পানি, পয়ঃনিষ্কাশনের পানি জমে থেকে মশা মাছি সৃষ্টি,দূর্গন্ধ সহ নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে জনস্বার্থের অপূরনীয় ক্ষতি হচ্ছে।এছাড়া সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে উঁচুতে থাকা ১শত ঘরের পানি অধিক বৃষ্টিতে নিঁচুতে থাকা ৯০ টি ঘরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বালু সরে গিয়ে ঘর ধ্বসে পড়ার সমূহ সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। এনিয়ে প্রতিনিয়ত নিজেদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানিয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাহারুক বেগম,মন্নান মিয়া,কুলসুম,সোলেমান সহ অনেকে।
এবিষয়ে নবীনগর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান,সরকারিভাবে এখনও আমরা ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য কোনও বাজেট পায়নি,আমি একাধিক বার উপজেলা পরিষদ কে বিষয়টি অবগত করেছি।ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করে দিলে অচিরেই বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে এসকল ঘরগুলো।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!